বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্য

রপ্তানি বাণিজ্য
২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট রপ্তানি আয় ⇨ ৫৫,৫৫৮.৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
২০২১-২২ অর্থবছরে মোট রপ্তানি আয় ⇨ ৫২০৮.৬৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি ⇨ ৩৪.৩৮  শতাংশ

২০২০-২১ অর্থবছরে মোট রপ্তানি আয়/প্রবৃদ্ধি ⇨ ৩৮৭৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
২০২০-২১ অর্থবছরে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি ⇨ ১৩.১২ শতাংশ

রপ্নানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড)
ইপিজেড হলো দেশের ভেতরে বৈধভাবে গঠিত  বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত ও শুল্কমুক্ত সংরক্ষিত শিল্প এলাকা বা বিশেষ অর্থনৈতিক এলাকা যেখানে
রপ্তানির উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত হয় শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং সে শিল্প প্রতিষ্ঠান থেকে উৎপাদিত পণ্য দেশে পুনঃপ্রবেশ না করে বিদেশে রপ্তানি করা হয়।
⇨ বাংলাদেশে ইপিজেড ধারণাটি নীতিগতভাবে গ্রহণ করা হয় ১৯৭৮ সালে।
⇨ ইপিজেড প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণের জন্য ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় Bangladesh Export Processing Zone Authority (BEPZA)
⇨ ১৯৮৩ সালে মডেল হিসেবে BEPZA কর্তৃক চট্টগ্রামে দেশের প্রথম ইপিজেড প্রতিষ্ঠিত হয়।
⇨ বর্তমানে বাংলাদেশে সরকারি ইপিজেড সংখ্য ৮ টি এবং বেসরকারি ইপিজেড সংখ্যা ২ টি।

ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ পর্যন্ত,
মোট ইপিজেডের সংখ্যা ⇨ ৮ টি
মোট উৎপাদনরত শিল্প প্রতিষ্ঠান ⇨ ৪৫২ টি
বাস্তবায়নাধীন শিল্প প্রতিষ্ঠান ⇨ ৯৩ টি
মোট বিনিয়োগ ⇨ ৬২৯৬.২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
মোট রপ্তানি ⇨ ১০১২৩২.৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
মোট কর্মসংস্থান ⇨ ৪,৮৬,৩০৪ জন

বিভিন্ন ইপিজেড হতে রপ্তানি আয় (ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ পর্যন্ত)
চট্টগ্রাম ইপিজেড ⇨ ৩৯৭৪১.১৮ মিলিয়ন মেট্রিক টন
ঢাকা ইপিজেড ⇨ ৩৩,৮২৬.৬৭ মিলিয়ন মেট্রিক টন
আদমজী ইপিজেড ⇨ ৭৫০১.০৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
কুমিল্লা ইপিজেড ⇨ ৫২৯৮.৩৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
কর্ণফুলী ইপিজেড ⇨ ১০১৩২. ০৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
ঈশ্বরদী ইপিজেড ⇨ ১৪৬১.৫৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
মোংলা ইপিজেড ⇨ ১০৭০.৭৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
উত্তরা ইপিজেড (নীলফামারী) ⇨ ২২০১.০৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
[সূত্রঃ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩]

বিভিন্ন ইপিজেডে রপ্তানি আয় (ফেব্রুয়ারি, ২০২২ পর্যন্ত)
চট্টগ্রাম ইপিজেড ⇨ ৩৬,৯৮৯.৬৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
ঢাকা ইপিজেড ⇨ ৩১,৬৪৫.২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
আদমজী ইপিজেড ⇨ ৬,৪৫২.৪১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
কুমিল্লা ইপিজেড ⇨ ৪,৪০৯.৭৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
কর্ণফুলী ইপিজেড ⇨ ৮৬৬০.৫১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
ঈশ্বরদী ইপিজেড ⇨ ১২২৪.১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
মোংলা ইপিজেড ⇨ ৯০২.১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
উত্তরা ইপিজেড (নীলফামারী) ⇨ ১৭৬৮.০৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
[সূত্রঃ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২]

বাংলাদেশের শিল্পের উন্নয়নে ইপিজেডসমূহের ভূমিকাঃ
⇨ বিনিয়োগ বৃদ্ধি
⇨ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন
⇨ দেশীয় উদ্যোক্তাদের উৎসাহ প্রদান
⇨ মানবসম্পদ উন্নয়ন
⇨ রুগ্ন শিল্প রক্ষা
⇨ উৎপাদনের গুণগত মান বৃদ্ধিবও বৈচিত্র্য সৃষ্টি
⇨ রপ্তানি আয় বৃদ্ধি ও আমদানি ব্যয় হ্রাস
⇨ Backward Linkage শিল্পের বিকাশ

দেশভিত্তিক রপ্তানি আয়
যুক্তরাষ্ট্র ⇨ ৬৯৭৪.০১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
জার্মানি ⇨ ৫৯৫৩.৫১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
যুক্তরাজ্য ⇨ ৩৭৫১.২৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
ফ্রান্স ⇨ ১৯৬২.১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
ইতালি ⇨ ১৩০৮.৬২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
নেদারল্যান্ড ১২৭৭.৪৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

খাত ভিত্তিক রপ্তানি আয়
পোশাক রপ্তানি আয় (২১-২২, ডিসেম্বর পর্যন্ত) ⇨ ২৪৬৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
পোশাক রপ্তানি আয় (২০-২১) ⇨ ৩১৪৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান
পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে প্রথম/ আয়/মার্কেট শেয়ার ⇨ চীন/ ১৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার/ ৩১.৬ শতাংশ
পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে দ্বিতীয়/ আয়/ মার্কেট শেয়ার ⇨ বাংলাদেশ/ ৩৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার/ ৬.৪ শতাংশ
পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে তৃতীয়/ আয়/ মার্কেট শেয়ার ⇨ ভিয়েতনাম/৩১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার/ ৫.৮ শতাংশ

নীটওয়্যারে রপ্তানি আয় (২০-২১) ⇨ ১৬৯৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
নীটওয়্যারে রপ্তানি আয় (১৯-২০) ⇨১৩৯০৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

চামড়া শিল্পে রপ্তানি আয়
চামড়া শিল্পে রপ্তানি আয় (২১-২২, ফেব্রুয়ারি) ⇨ ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
চামড়া শিল্পে রপ্তানি আয় (২০-২১) ⇨, ৯৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলাী
চামড়া শিল্পে রপ্তানি আয় (১১-১২) ⇨ ৫৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
জিডিপিতে চামড়া শিল্পের অবদান ⇨ ৪ শতাংশ

কৃষিজাত পণ্যে রপ্তানি আয়
কৃষিজাত পণ্যে রপ্তানি আয় (২০-২১)  ⇨ ৫৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
কৃষিজাত পণ্যে রপ্তানি আয় (১৯-২০) ⇨ ৪৭২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার

Comments