বাংলা সাহিত্যে বিখ্যাত উক্তি/ পঙক্তি

  • যতদিন রবে পদ্মা মেঘনা গৌরি যমুনা বহমান,ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান ⇨ অন্নদাশঙ্কর রায়
  • আধুনিক সভ্যতা দিয়েছে বেগ, নিয়েছে আবেগ ⇨ বিনয়কৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়
  • জীবে প্রেম করে যেইজন, সেইজন সেবিছে ঈশ্বর ⇨ স্বামী বিবেকানন্দ
  • লোকে বলে,  বলে রে, ঘর বারি ভালা না আমার ⇨ হাসন রাজা
  • মহাজ্ঞানী মহাজন যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরণীয় ⇨ হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
  •  কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক কে বলে তা বহুদূর?/ মানুষের মাঝেই স্বর্গ নরক মানুষেতেই সুরাসুর শেখ ⇨  ফজলুল করিম (স্বর্গ-নরক)
  • সুন্দর হে দাও দাও সুন্দর জীবন হউক দূর অকল্যাণ সকল অশোভন ⇨ শেখ ফজলুল করিম
  • * চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন/ ব্যথিত বেদন বুঝিতে কি পারে? / কি যাতনা বিষে বুঝিবে সে কিসে / কভু আশীবিষে দংশেনি যারে ⇨ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
  • যে জন দিবসে মনের হরষে জ্বালায় মোমের বাতি, আশু গৃহে তার দেখিবে না আর  নিশীথে প্রদীপ ভাতি ⇨ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার 
  • কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কমল তুলিতে /দুঃখ বিনা সুখ হয় কি মহিতে? ⇨ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
  • পারিবনা এ কথাটি বলিও না আর, কেন পারিবেনা তাহা ভাব একবার, পাঁচজনে পারে যাহা, তুমিও পারিবে তাহা, পার কি না পার কর যতন আবার একবার না পারিলে দেখ শতবার ⇨ কালীপ্রসন্ন ঘোষ
  • বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই,  কুড়ে থেকে করো শিল্পের বড়াই,  আমি থাকি মহাসুখে অট্টলিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ-বৃষ্টি ঝড়ে ⇨ রজনীকান্ত সেন
  • কত রাজ্য কত রাজা গড়িছ নিরবে হে পূজ্য,  হে প্রিয় একত্বে বরেণ্য তুমি, শরণ্য এককে, আত্মার আত্মীয় ⇨ অক্ষয়কুমার বড়ায়
  • নানান দেশের নানা ভাষা বিনে স্বদেশি ভাষা পুরে কি আশা ⇨ রামনিধি গুপ্ত
  • বাংলার কাব্য বাংলার ভাষা মিটায় আমার প্রাণের পিপাসা,  সে দেশ আমার নয় গো আপন,  যে দেশে বাঙালি নেই ⇨ রামনিধি গুপ্ত
  • মোদের গরব মোদের আশা আ মরি বাংলা ভাষা ⇨ অতুলপ্রসাদ সেন
  • যে আমারে দেখিবারে পায় আসীম ক্ষমায় ভালো মন্দ মিলায়ে সকলি, এবার পূজাঁয় তারি আপনারে দিতে চাই বলি। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • ছিপখানা তিন দাড় তিনজন মাল্লা চৌপর দিন ভর দ্যায় দূর পাল্লা ⇨ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
  • কোন দেশেতে তরুলতা  সকল দেশের চাইতে শ্যামল? কোন দেশেতে চলতে গেল দলতে হয়রে দুর্বা কমল? ⇨ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত 
  • এমন যদি হত ইচ্ছে হলেই আমি হতাম প্রজাপতির মতো⇨ সকুমার বড়ুয়া
  • ধরণীর কোন এক দীনতম গৃহে যদি জন্মে প্রেয়সী আমার, সে বালিকা বক্ষে তার রাখিবে সঞ্চয় করি সুধার ভাণ্ডার আমারি লাগিয়া ⇨ মোহিতলাল মজুমদার
  • পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল ⇨ মদনমোহন তর্কালঙ্কার
  • সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি সারাদিন আমি যেন ভালো হয়ে চলি ⇨ মদনমোহন তর্কালঙ্কার
  • স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়? ⇨ রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
  • করিতে পারিনা কাজ সদা ভয় সদা লাজ সংশয়ে সংকল্প সদা টলে ওাছে লোকে কিছু বলে ⇨ কামিনী রায়
  • পরের কারণে কারণে স্বার্থ দিয়া বলি এ জীবন মন সকলি দাও / তার মত সুখ কোথাও কি আছে / আপনার কথা ভুলিয়া যাও ⇨ কামিনী রায়
  • আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে / আসে নাই কেউ অবনি পরে, / সকলের তরে সকলে সকলে আমরা/ প্রত্যেকে আমরা পরের তরে ⇨ কামিনী রায়
  • একটুখানি ভুলের তরে অনেক বিপদ ঘটে,  ভুল করেছে যারা, সবাই ভুক্তভোগী বটে ⇨ আবুল হোসেন মিয়া
  • একটু খানি স্নেহের কথা, একটু ভালোবাসা গড়তে পারে এই দুনিয়ায় শান্তি সুখের বাসা ⇨ আবুল হোসেন মিয়া
  • বিদ্যে বোঝাই বাবু মশাই চড়ি শখের বোটে মাঝিরে কন, বলতে পারিস সূর্য কেন ওঠে? ⇨ সুকুমার রায়
  • বাশঁবাগানের মাথার উপর চাঁদ ওঠেছে ঐ মাগো আমার শোলক বলা কাজলা দিদি কই? ⇨ যতীন্দ্রমোহন বাগচী
  • আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে? কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে। ⇨  কুসুমকুমারী দাশ
  • ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাবো ⇨  রফিক আজাদ
  • আমার সপ্ন হোক ফসলের সুষম বণ্টন ⇨ সমর সেন
  • এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে  রমনার উর্দ্ধমুখী কমষ্ণচূড়ার নীচে, সেখানে আমি কাঁদতে আসিনি ⇨ মাহবুবুল আলম চৌধরী
  • মার চোখে নেই অশ্রু কেবল অনলজ্বালা,  দু' চোখে তাঁর শত্রু হননের আহবান। ⇨ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান
  • বন্যেরা বনে সুন্দর,  শিশুরা মাতৃক্রোড়ে ⇨ সঞ্জীবকুমার চট্টোপাধ্যায়
  • ফুল ফুটুক আর না ফুটুক আজ বসন্তকাল ⇨ সুভাস মুখোপাধ্যায়
  • জন্মই আমার আজন্ম পাপ ⇨ দাউদ হায়দার
  • শৈবাল দীঘিরে বলে উচ্চ করি শির, লিখে রেখো এক বিন্দু দিলেম শিশির ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • হায়রে কোথা সে বিদ্যা, যে বিদ্যা বলে দুটে থাকি পাথরথী তোমার চরণে ⇨ রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
  • সুচি হয়ে শুচি হয় যদি কৃষ্ণ ভজে ⇨ চৈতন্যদেব
  • ইচ্ছে হয় তারে নিয়ে বনবাসী হই, চাই এ লোকালয় এ যে বড় বিষাদময় ⇨ কায়কোবাদ
  • মাতৃভাষায় যার ভক্তি নেই, সে মানুষ নহে ⇨ মীর মশাররফ হোসেন
  • যে দেশে গুণের সমাদর নেই, সেই দেশে গুণীজন জন্মাতে পারে না ⇨ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে? ⇨ সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
  • ধর্ম সাধারণ মানুষের কালচার আর কালচার শিক্ষিত মার্জিত লোকের ধর্ম * মোতাহের হোসেন চৌধুরী (সংস্কৃতি কথা)
  • আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান, > আলো দিয়ে বায়ু দিয়ে বাচাইয়াছে প্রাণ
  • হে কবি নীরব কেন ফাগুন যে এসেছে ধরায় > বসন্তে বরিয়া তুমি লবে না কি তব বন্দনায়! ⇨ সুফিয়া কামাল
  • জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে ⇨  সুফিয়া কামাল
  • ভয় নেই, আমি এমন ব্যবস্থা করবো, যাতে সেনাবাহিনী গোলাপের গুচ্ছ কাধে নিয়ে মাচপোস্ট করে চলে যাবে এবং স্যালুট করবে কেবল তোমাকে প্রিয়তমা ⇨ শহীদ কাদরী
  • সমবেত সকলের মতো আমি গোলাপ খুব ভালোবাসি > রেসকোর্চ পার হয়ে যেতে সেই সব গোলাপের একটি গোলাপ আমাকে বলেছে > আমি যেন কবিতায় শেখ মুজিবের কথা বলি ⇨ নির্মলপন্দু গুণ
  • এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার শ্রেষ্ঠ সময় > এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার শ্রেষ্ঠ সময় ⇨ হেলাল হাফিজ
  • জাতির পতাকা আজ খামছে ধরেছে সেই পুরোনো শকুন ⇨ রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
  • হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন; > তা সবে (অবোধ আমি) অবহেলা করি > পর ধন লোভে মত্ত, করিনু ভ্রমণ পরদেশে, > ভিক্ষাবৃত্তি কুক্ষণে আচরি ⇨ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
  • ওরে বাছা, মাতৃকোষে রতনের রাজি, > এ ভিখারী দশা তবে কেন তোর আজি। ⇨ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
  • কেলিনু শৈবালে ভুলি কমল কানন ⇨ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
  • অলীক কুনাট্য রঙ্গে, মজে লোক রাঢ়ে ও বঙ্গে ⇨ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
  • জন্মিলে মরিতে হবে / অমর কে কোথা কবে/ চিরস্থওর কবে নীর, হায় রে জীবন -নদে ⇨ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
  • সতত হে নদ, তুমি পড় মোর মনে/ সতত তোমার কথা ভাবি এ বিরলে। ⇨ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
  • ঊর্ধ্বশির যদি তুমি কুল মনে ধনে/ করিও না ঘৃণা তব নিচ-শির-জনে। ⇨ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
  • কিন্তু মনুষ্য কখনো পাষাণ হয় না ⇨ বঙ্কীমচন্দ্রচট্টোপাধ্যায় (রাজসিংহ)
  • উদয়ের পথে শুনি কার বাণী/ ভয় নাই, ওরে ভয় নাই/ নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান / ক্ষয় নাই তার ক্ষয় না। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (পূরবী)
  • বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা/ বিপদে আমি না যেন করি ভয়। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (গীতাঞ্জলি)
  • এ জগতে হায়,  সেই বেশী চায় আছে যার ভুরি ভুরি/ রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (দুই বিঘা জমি)
  • আমি শুনে হাসি,  আঁখিজলে ভাসি, এই ছিল মোর ঘটে/ তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (দুই বিঘা জমি)
  • পরে মাসে দেড়ে ভিটে মাটি ছেড়ে বাহির হইনু পথে/ করিল ডিক্রি,  সকলই বিক্রি মিথ্যা দেনার খাতে। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (দুই বিঘা জমি)
  • যে আমারে দেখিবারে পায় আসীম ক্ষমায় ভালো মন্দ মিলায়ে সকলি, এবার পূজাঁয় তারি আপনারে দিতে চাই বলি। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শেষের কবিতা)
  • মানুষ যা চায় ভুল করে চায়, যা পায় তা চায় না। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (মানুষের ধর্ম)
  • যে আছে মাটির কাছাকাছি/ সে কবির বাণী-লাগি কান পেতে আছি। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (জন্মদিনে)
  • তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (তোমার সৃষ্টির পথ-শেষলেখা)
  • সন্ধ্যারাগে ঝিলিমিলি ঝিলমের স্রোতখানি বাঁকা। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (বলাকা)
  • আমি যে দেখেছি গোপন হিংসা কপট রাত্রিছায়ে হেনেছে নিঃসহায়ে/ আমি যে দেখেছি প্রতিকারহীন শক্তের অপরাধে বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (প্রশ্ন)
  • এনেছিলে সাথে করে মৃত্যুহীন প্রাণ, মারণে তাই তুমি করে গেলে দান। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  (চিত্তরঞ্জন দাসের মৃত্যুতে লেখা)
  • আজ হতে শতবর্ষ পরে,  কে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানি কৌতূহলভরে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৪০০ সাল-চিত্রা)
  • সম্মুখে শান্তি পারাপার ভাসাও তরী  হে কর্ণাধার তুমি হবে চিরসাথী লও লও হে ক্রোড়পতি আসীমের পথে জ্বলিবে জ্যোতি ধ্রুবতারার। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সমাধিস্তম্বে লেখা
  • মরণরে, তুহুঁ মম শ্যাম সমান ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • বাদলা হাওয়ায় মনে পড়ে ছেলে বেলার গান/ বিষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদেয় এলো বান ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • ওরে নবীন, ওরে আমার কাঁচা, ওরে সবুজ, ওরে অবুঝ, /আধ মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • নীল নবঘনে আষাড় গগনে তিল ঠাঁই আর নাহি রে/ ওগো আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • একখানি ছোট খেত আমি একলা। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • এতকাল নদীকূলে যাহা লয়ে ছিনু ভুলে/ সকলি দিলাম নদীকীলে থরে বিথরে/ এখন আমারে লহ করুণা করে। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • গগনে গরজে মেঘ,  ঘন বরষা/ কূলে একা বসে আছি,  নাহি ভরসা।/ রাশি রাশি ভারা ভারা ধান কাঁটা হলো সারা। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • ঠাঁই নাই ঠাঁই -ছোটো সে তরী/ আমারি সোনার ধানে গিয়েছে ভরি। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • খাঁচার পাখি ছিল সোনার খাচাটিতে/ বনের পাখি ছিল বনে।/ একদা কী করিয়া মিলন হল দোঁহে, কী ছিল বিধাতার মনে। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • কেরোসিন শিখা বলে মাটির প্রদীপে, ভাই ব'লে ডাক যদি দেব গলা টিপে।/ হেনকালে গগনেতে উঠিলেন চাঁদা-কেরোসিন বলি উঠে / এসো মোর দাদা। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • আজি এ প্রভাতে রবির কর কেমনে পশিল প্রণের পর,/ কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাত পাখির গান।/ না জানি কেন রে এত দিন পরে জাগিয়া উঠিল প্রাণ। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • নমোঃ নমোঃ নমোঃ সুন্দরী মম জননী বঙ্গভূমি ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • মরিতে চাহিতে নস আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • হে মোর চিত্ত, পুণ্য তীর্থে জাগো রে ধীরে,/ এই ভারতের মহামানবের সাগরতীরে। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • ও আমার দেশের মাটি, তোমার পরে ঠেকাই মাথা। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • বৈরাগ্য সাধনে মুক্তি, সে আমার নয়। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • আননদলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্য সুন্দর। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • বুকের রক্ত দিয়া আমাকে একদিন দ্বিতীয় সীতাবিসর্জনের কাহিনি লিখিতে হইবে সে কথা কে জানিত। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • যাহা দিলাম তাহা উজাড় করিয়াই দিলাম, এখন ফিরিয়া তাকাইতে গেলে দুঃখ পাইতে হইবে। অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার রাখিতে যাইবার মতো এমন বিড়ম্বনা আর নাই। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • এ যে দুর্লভ, এ যে মসনবী, ইহার রহসয়ের কি অন্ত আছে। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • সে আমার সম্পত্তি নয়, সে আমার সম্পদ। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • হায়রে, তাহার বউমার প্রতি বাবার সেই মধুমাখা পঞ্চস্বর একেবারে এমন বাজখাঁই নাদে নামিল কেমন করিয়া? ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • একবার নিতান্ত হইল, ফিরিয়া যাই, জগতের ক্রোড়বিচ্যুত সেই অনাথিনীকে সঙ্গে করিয়া লইয়া আসি...... জীবনে এমন কত বিচ্ছেদ,  কত মৃত্যু আছে, ফিরিয়া ফল কি? পৃথিবীতে কে কাহার? ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • শিশুরাজ্যে এই মেয়েটি একটি ছোটোখাটো বর্গির উপদ্রব বলিলেই হয়। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • কিন্তু মঙ্গল আলোকে আমার শুভ উৎসব উজ্জ্বল হইয়া উঠিল। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • সমগ্র শরীরে বঞ্চিত করে কেবল মুখে রক্ত জমলে তাকে স্বাস্থ্য বলা যায় না। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • যেখানে ফ্রি থিংকিং নেই সেখানে কালচার নেই। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • আমরা আরম্ভ করি, শেষ করি না; আড়ম্বর করি, কাজ করি না; যাহা অনুষ্ঠান করি,  তাহা বিশ্বাস করি না; যাহা বিশ্বাস করি, তাহা পালন করি না; ভূরি পরিমাণ বাক্য রচনা করিতে পারি, তিল পরিমাণ আত্মত্যাগ করিতে পারি না; আমরা অহংকার দেখাইয়া পরিতৃপ্ত থাকি, যোগ্যতালাভের চেষ্টা করি না। ⇨ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • কিন্তু আরম্ভের পূর্বেও আরম্ভ আছে/ সন্ধ্যা বেলার দ্বীপ জালাবার আগে / সকাল বেলার সলতে পাকানো। ⇨  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত। ⇨ প্রমথ চৌধুরী
  • ভাষা মানুষের মুখে থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে। ⇨  প্রমথ চৌধুরী
  • আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য, তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি। এটি কোন আদর্শের কথা নয়, এটি বাস্তব কথা। ⇨ ড. মুহম্মদ শহীদুলাহ
  • পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন। ⇨  জীবনানন্দ দাশ
  • বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই নাই আর।⇨  জীবনানন্দ দাশ
  • সুরঞ্জনা,  ওইখানে যেয়ো নানো তুমি। জীবনানন্দ দাশ
  • আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়ির তীরে। জীবনানন্দ দাশ
  • চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা। জীবনানন্দ দাশ
  • কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে। জীবনানন্দ দাশ
  • সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতো সন্ধ্যা আসে। জীবনানন্দ দাশ
  • সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে। জীবনানন্দ দাশ
  • কোন কালে একা হয়নি ক'জয়ী পুরুষের তরবারি/ প্রেরণা দিয়াছে, শক্তি দিয়াছে, বিজয়-লক্ষ্মী নারী। জীবনানন্দ দাশ
  • তবুও থামে না যৌবন বেগ, জীবনের উল্লাসে। কাজী নজরুল ইসলাম
  • রমযানের ঐ রোজার শেষে এল খুশির ইদ। কাজী নজরুল ইসলাম
  • মম একহাতে বাঁকা বাশের বাঁশরী, আর হাতে রণতূর্য। কাজী নজরুল ইসলাম
  • আমি চিরদুর্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস, / মহা-প্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংস। কাজী নজরুল ইসলাম
  • আমি ধূর্জটি, আমি এলোকেশে ঝড় অকাল-বৈশাখীর।/ আমি বিদ্রোহী, আমি বিদ্রোহী-সুত বিশ্ব-বিধাত্রীর। কাজী নজরুল ইসলাম
  • আমি বেদুঈন, আমি চেঙ্গিস, আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্ণিশ। কাজী নজরুল ইসলাম
  • সাম্যের গান গাই-আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই। কাজী নজরুল ইসলাম
  • গাহি সাম্যের গান, ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান। কাজী নজরুল ইসলাম
  • গাহি সাম্যের গান, মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান। কাজী নজরুল ইসলাম
  • দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাবার। কাজী নজরুল ইসলাম
  • কাণ্ডারী এ তরীর পাকা মাঝি মাল্লা,/ দাড়ীঁ মুখে সারিগান, লা শরীক আল্লাহ। কাজী নজরুল ইসলাম
  • দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছি, তাই যাহা আসে কই মুখে। কাজী নজরুল ইসলাম
  • ফাঁসির মঞ্চে গেয়ে গেল যারা জীবনের জয়গান, / আসি অলক্ষ্যে দাঁড়ায়াছে তারা, দিবে কোন বলিদান। কাজী নজরুল ইসলাম
  • হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান/ তুমি মোরে দিয়াছ, খ্রীস্টের সম্মান কণ্টক-মুকুট শোভা। কাজী নজরুল ইসলাম
  • বউ কথা কও, বউ কথা কও, কও কথা অভিমানিনী, / সেধে সেধে কেঁদে কেঁদে যাবে যত যামিনী। কাজী নজরুল ইসলাম
  • নাচে পাপ- সিন্ধুতে তুঙ্গ তুরঙ্গ! মৃত্যুর মহানিশা রুদ্র উলঙ্গ! / নিঃশেষে নিশাচর গ্রাসে মহাবিশ্বে, / ত্রাসে কাঁপে তরণীর পাপী যত নিঃস্বে। কাজী নজরুল ইসলাম
  • বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর। কাজী নজরুল ইসলাম
  • সেদিন দেখিনু রেলে,/ কুলি বলে এক বাবু সাব তারে ঠেলে দিল নীচে ফেলে। কাজী নজরুল ইসলাম
  • কাঁটা-কুঞ্জে বসি তুই গাঁথিবি মালিকা, দিয়া গেনু ভালে তোর বেদনার টীকা। কাজী নজরুল ইসলাম
  • চাষী ওরা, নয়কো চাষা, নয়কো ছোট লোক। সাহেব কহেন, 'চমৎকার! সে চমৎকার!'/ মোসাহেব বলে, 'চমৎকার সে হতেই হবে যে।' কাজী নজরুল ইসলাম
  • বহু যুবককে দেখিয়াছি যাহাদের যৌবনের উর্দির নীচে বার্ধক্যের কংকাল মূর্তি। কাজী নজরুল ইসলাম
  • নারী কুহেলিকা, ইহারা মায়াবিনীর জাত। ইহারা সকল কল্যাণের পথে মায়াজাল পাতিয়া রাখিয়াছে। ইহারা গহন-পথের কণ্টক, রাজপথের দস্যু। কাজী নজরুল ইসলাম
  • এইখানে তোর দাদির কবর ডালিম গাছের তলে,/ তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেচি দুই নয়নের জলে। জসীমউদ্দিন
  • এতটুকু ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ,/ পুতুলের বিয়ে ভেঙে যাবে বলে কেঁদে ভাসাইত বুক। জসীমউদ্দিন
  • বাপের বাড়িতে যাইবার কাল কহিত ধরিয়া পা, আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজসন-তলীর গাঁ। জসীমউদ্দিন
  • এই মোর হাতে কোদাল ধরিয়া কঠিন মাটির তলে,/ গড়িয়া দিয়াছি কত সোনামুখ নাওয়ায়ে চোখের জলে। জসীমউদ্দিন
  • কাচা ধানের পাতার মত কচি মুখের মায়া।/ জালি লাউয়ের ডগার মতোন বাহু দু'খান সরু। জসীমউদ্দিন
  • যে মোরে করিল পথের বিবাগী,/ পথে পথে আমি ফিটি তার লাগি।
  • জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে?/ মরি যেন এই দেশে।
  • মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে-অকারণে বদলায়।
  • তোমাকে দেখবো বলে যতোবারই চোখ খুলতে চাইছি, ততোবারই রক্তের ঝাপটায় সব গুলিয়ে একাকার হয়ে যাচ্ছে।
  • মাইকেল-রবীন্দ্রনাথ-নজরুল আমার মাতৃভাষা
  • ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবীবগদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি।
  • কবি সে, ছবি আঁকার অভ্যাস ছিল না ছোট বয়সে,/ অথচ শিল্পি বলে সে-ই পেল শ্রেষ্ঠ শিল্পীদের সম্মান।
  • বন্ধু তোমার ছাড় উদ্বেগ, সুতীক্ষ্ণ কর চিত্ত,/ বাংলার মাটি দুর্জয় ঘাঁটি বুঝে নিক দুর্বৃত্ত।
  • এই বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাবো আমি,/ নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।
  • এসেছে নতুন শিশু,  তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান,/ জীর্ণ পৃথিবীতে ব্যর্থ, মৃত ধ্বংসস্তুপ-পিঠে।
  • অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষুব্ধ স্বদেশ ভুমি।
  • * কুমড়ো ফুলে ফুলে নুয়ে পড়েছে লতাটা
  • তপুকে আবার ফিরে পাবো,  একথা ভুলেও ভাবিনি একদিন।
  • * স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার ভয় কি বন্ধু পৃথিবীর এক প্রান্ত হতে অন্য প্রান্ত জ্বলন্ত, ঘোষণার ধ্বনি-প্রতিধ্বনি তুলে, নতুন নিশানা উড়িয়ে,  দামামা বাজিয়ে দিগ্বিদিক এই বাংলায় তোমাকেই আসতেই হবে।
  • * স্বাধীনতা তুমি, রবী ঠাকুরের অজর কবিতা।
  • * স্বাধীনতা তুমি, পিতার কোমল জায়নামাজের উদার জমিন।
  • * তোমার মুখের দিকে আর যায় না তাকানো,  বর্ণমালা আমার দুঃখিনী বর্ণমালা।
  • * এ আমার ছোট ছেলে, যে নেই এখন, পাথরের টুকরোর মতন ডুবে গেছে আমাদের গ্রামের পুকুরে বছর তিনেক আগে কাক ডাকা গ্রীষ্মের দুপুরে।
  • * মেঘনা নদী দেবো পাড়ি কল-কলা এক নায়ে আবার আমি যাবো আমার পাড়াতলী গাঁয়ে।
  • * জাগো বাহে,  কোনঠে সবায়।
  • * সুখের লাগিয়া এ ঘর বাধিনু অনলে পুরিয়া গেল। ⇨ জ্ঞানদাস
  • * যে সবে বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবানী৷। সে সব কাহার নির্ণয় ন জানি। ⇨ আবদুল হাকিম
  • * দেশি ভাষা বিদ্যা যার মনে ন জুয়ায়, নিজ দেশ ত্যাগী কেন বিদেশ ন যায় ⇨ আবদুল হাকিম
  • তে কাজে নিবেদি বাংলা করিয়া রচন, নিজ পরিশ্রমে তোষি আমি বিসর্জন। ⇨ আবদুল হাকিম
  •  এ সখি হামারি দুঃখের নাহি ওর। এ ভরা বাদর মাহ ভাদর শূন্য মন্দির মোর। ⇨ বিদ্যাপতি
  • সই কেমনে ধরিব হিয়া/ আমার বধূয়া আন বাড়ী যায়/ আমার আঙিনা দিয়া। ⇨ চণ্ডীদাস
  •  সই কেবা শুনাইল শ্যাম নাম। ⇨ চণ্ডীদাস
  • শুনহ মানুষ ভাই/ সবার উপরে মানুষ সত্য,  তাহার উপর নাই। ⇨ চণ্ডীদাস
  • যাহা যাহা নিকসয়ে তনু তনু জ্যোতি/ তাঁহা তাঁহা বিজুরি চমকময় হোতি ⇨ গোবিন্দদাস
  • ঢল ঢল কাঁচা অঙ্গের লাবণি/ অবনী বাহিয়া যায়।/ ঈষত হাসির তরঙ্গ-হিল্লোলে/মদন মুর্ছা পায় ⇨ গোবিন্দদাস
  • রূপ লাগি আঁখি ঝুরে গুণে মন ভোর ⇨ জ্ঞানদাস
  • সুখের লাগিয়া এ ঘর বাধিঁনু অনলে পুড়িয়া গেল। ⇨ জ্ঞানদাস
  • আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে ⇨ ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
  • নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়? ⇨ ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
  • মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন ⇨ ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
  • হাভাতে যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায় ⇨ ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
  • বড়র পিরীতি বালির বাধ! ক্ষণে হাতে দড়ি, ক্ষণেকে চাঁদ ⇨ ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
  • না রবে প্রসাদগুণ না হবে রসাল/ অতএব কহি ভাষা যাবনী মিশাল ⇨ ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
  • আমি ভজন সাধন জানি মে মা/ নিজে তো ফিরিঙ্গি/ যদি দয়া করে কৃপা করো/ হে শিবে মাতঙ্গী ⇨ এন্টনি ফিরিঙ্গি ( এন্টনি হেন্সম্যান)
  • খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায় ⇨ লালন শাহ
  • মিলন হবে কত দিনে ⇨ লালন শাহ
  • আমি অপার হয়ে বসে আছি ⇨ লালন শাহ
  • সময় গেলে সাধন হবে না ⇨ লালন শাহ
  • সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে ⇨ লালন শাহ
  • কেউ মালা কেউ তসবি গলায়, তাইতো জাত ভিন্ন বলায়....⇨ লালন শাহ
  • আপন ঘরে বোঝাই সোনা পরে করে লেনা দেনা ⇨ লালন শাহ
  • আমার ঘরের চাবি পরের হাতে... ⇨ লালন শাহ
  • কতরূপ স্নেহ করি, দেশের কুকুর ধরি, বিদেশের ঠাকুর ফেলিয়া ⇨ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
  • নগরের লোক সব এই কয়মাস। তোমার কৃপায় করে মহাসুখে বাস ⇨ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
  • চেষ্টায় সুসিদ্ধ করে জীবনের আশা ⇨ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
  • মধুর চেয়ে আছে মধুর/ সে আমার দেশের মাটি/ আমার দেশের পথের ধুলা/ খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি ⇨ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
  • জোটে যদি মোটে একটি পয়সা, খাদ্য কিনিও ক্ষুধার লাগি/ দুটি যদি জোটে,  ফুল কিনে নেও হে অনুরাগী ⇨ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
  • কালো আর ধলো বাহিরে,/ ভিতরে সবারি সমান রাঙা ⇨ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত

  • Comments