জীববিজ্ঞান সম্পর্কিত যাবতীয় উদাহরণ

অধ্যায়ঃ কোষ
* এককোষী জীব ⇨ অ্যামিবা, ব্যাকটেরিয়া, প্লাজমোডিয়াম
* বহুকোষী জীব ⇨ মানুষ, গরু, আম গাছ
* প্রাণীদেহের দীর্ঘতম কোষ ⇨ নিউরন
* সবচেয়ে বড় কোষ ⇨ উট পাখির ডিম
* সবচেয়ে ছোট কোষ ⇨  Mycoplasma galisepticum নামক ব্যাকটেরিয়ার কোষ
* জনন কোষ ⇨ শুক্রাণু ডিম্বাণু
* আদিকোষ ⇨ ব্যাকটেরিয়া
* প্রকৃত কোষ ⇨ অ্যামিবা,মানবদেহের কোষসমূহ

কোষপ্রাচীর
* উদ্ভিদ কোষে সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজ, পেক্টোজ, লিগনিন, সুবেরিন প্রভৃতি কার্বহাইড্রেট দিয়ে কোষ প্রাচীর গঠিত।
* সাইটোপ্লাজমে থাকে মাইটোকন্ড্রিয়া, রাইবোজোম, া1াএন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম, প্লাস্টিড, গলজি বডি ইত্যাদি।
* মাইটোকন্ড্রিয়ায় ৭৩% প্রোটিন, ২৫-৩০% লিপিড, সামান্য পরিমাণে RNA, DNA, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে।

কোষ বিভাজন
* প্রোক্যারিওটিক কোষ ⇨ ব্যাকটেরিয়া, অ্যামিবা, ঈস্ট, ছত্রাক ইত্যাদির কোষ
* অ্যামািটোসিস কোষ বিভাজন ⇨ প্রোক্যারিওটিক কোষ যেমন, ব্যাকটেরিয়া, অ্যামিবা, ঈস্ট, ছত্রাক ইত্যাদির কোষ

পেশি কলা
ঐচ্ছিক পেশি টিস্যু ⇨ মানুঢের হাড় ও পায়েরপেশিসমূহ
* অনৈচ্ছিক পেশি টিস্যু ⇨ অন্ত্রের ক্রমসংকোচন
* হৃদপেশি ⇨ হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণ

অধ্যায়ঃ জীনতত্ত্ব
* যেসব উদ্বিদের ক্রোমোজোমে RNA থাকে ⇨ তামাক গাছের মোজাইক ভাইরাস

নিউক্লিক এসিড
* পিউরিন বেস ⇨ অ্যাডিনিন, গুয়ানিন
* পাইরিমিডিন বAMP, ADP, ATP, GTP

টিস্যুকালচার
* উদ্ভিদের বিভাজনক্ষম অঙ্গ ⇨ শীর্ষমূকুল, ক্ষমুকুল, কচিপাতা

ক্লোনিং
*বিশ্বের প্রথম ক্লোন ভেড়া ⇨ ডলি
* বিশ্বের প্রথম ক্লোন বানর শাবক ⇨ টেট্রা
* বিশ্বের প্রথম ক্লোন মানব শিশু ⇨ ইভ

অধ্যায়ঃ অণুজীববিদ্যা
অণুজীব
অণুজীবসমূহ ⇨ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, শৈবাল, ছত্রাক, প্রোটোজোয়া
* প্যাথজেনিক অণুজীবসমূহ (রোগ সৃষ্টিকারী অণুজীব) ⇨ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া

ভাইরাস
* DNA ভাইরাসসমূহ ⇨ গুটিবসন্ত (Smallpox), জল বসন্ত (  Chixkenpox), হেপাটাইটিস বি

* RNA ভাইরাসসমূহ ⇨ কোভিড-১৯, পোলিও, HIV, জলাতঙ্ক (Rabies), হাম, রুবেলা, মাম্পস, বার্ড ফ্লু,  Hepatitis-A, Hepatitis-C, Hepatitis-D, Hepatisis-E

* উদ্ভিদ দেহে রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাসসমূহঃ
⇨ তামাকের মোজাইক রোগের জন্য দায়ী ভাইরাসঃ 
⇨ ধানের টুংগ্রো রোগের জন্য দায়ী ভাইরাসঃ 

প্রাণীদেহে ভাইরাসঘটিত রোগসমূহঃ
⇨ জন্ডিস (Jaundice)
⇨ হার্পিস (Herpes)
⇨ গুটি বসন্ত ( Small Pox)
⇨ জল বসন্ত (Chickenpox)
⇨ মাম্পস (Mumps)
⇨ হংকং ভাইরাস
⇨ কোভিড-১৯
⇨ হাম (Measles)
⇨ পোলিও (Polio)
⇨ বার্ড ফ্লু (Bird Flu)
⇨ সোয়াইন ফ্লু (Swine Flu)
⇨ এইডস (AIDS)
⇨ জলাতঙ্ক (Street Virus)
⇨ নিপাহ (Nipah)
⇨ ইবোলা (Ebola)
⇨ ডেঙ্গু জ্বর (Dengue Fever)
⇨ জিকা জ্বর (Zika Virus)
⇨ ট্রিম্যান রোগ
⇨ মুরগীর রানীক্ষেত (নিউক্যাসেল)
⇨ হাঁসের প্লেগ

* প্রাণীদেহে রোগসৃষ্টিকারী ভাইরাসসমূহঃ
* জন্ডিস (Jaundice) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Hepatitis Virus
* হার্পিস (Herpes) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Herpes Simplex
* গুটি বসন্ত ( Small Pox) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Variola
* জল বসন্ত (Chickenpox) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Varicella
* মাম্পস (Mumps) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Mumps virus
* হংকং ভাইরাস (SARS) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ SARS-CoV-1
* কোভিড-১৯ রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ SARS-CoV-2
* হাম (Measles) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Measles virus
* পোলিও (Polio) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Polio Myelitis
* বার্ড ফ্লু (Bird Flu) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ H5N1
* সোয়াইন ফ্লু (Swine Flu) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ H1N1
* এইডস (AIDS) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ HIV Virus
* জলাতঙ্ক (Street Virus) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Rabies Virus
* নিপাহ (Nipah) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Nipah Virus
* ইবোলা (Ebola) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Ebola virus
* ডেঙ্গু জ্বর (Dengue Fever) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Dengue virus
* জিকা জ্বর (Zika Virus) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Zika virus
* ট্রিম্যান রোগ রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Human Papilloma virus ( HPV)
* মুরগীর রানীক্ষেত (নিউক্যাসেল) রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Newcastle disease virus
* হাঁসের প্লেগ রোগের জন্য দায়ী ভাইরাস ⇨ Anatid Alphaherpesvirus I

ব্যাকটেরিয়া
* উপকারী ব্যকটেরিয়া সমূহঃ
⇨ নাইট্রোব্যাক্টরঃ উদ্ভিদ ও প্রাণীর মৃতদেহ পচিয়ে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে।
⇨ অ্যাযোটোব্যাক্টর ( Azoyobactor)
⇨ Clostridium
⇨ Rhizobium

* ব্যাকটেরিয়া হতে তৈরি টিকা সমূহঃ
⇨ B.C.G টিকাঃ যক্ষ্মা রোগের টিকা
⇨ D.P.T টিকাঃ ডিপথেরিয়া, হুপিংকাশি ও ধনুষ্টংকার রোগের টিকা
⇨ T.T টিকাঃ ধনুষ্টংকার রোগের টিকা

* প্রাণীদেহে ব্যাকটেরিয়াঘটিত রোগসমূহঃ
⇨ নিউমোনিয়া
⇨ ডিপথেরিয়া
⇨ হুপিংকাশি
⇨ মেনিনজাইটিস
⇨ যক্ষ্মা
⇨ কলেরা
⇨ গনোরিয়া
‌⇨ সিফিলিস
⇨ টাইফয়েড
⇨ প্যারাটাইফয়েড
⇨ রক্ত আমাশয়
⇨ কুষ্ঠ (লেপ্রোসি)
⇨ ধনুষ্টংকার (Tetanus)
⇨ মানুষের প্লেগ

* উদ্ভিদেহে ব্যাকটেরিয়াঘটিত রোগসমূহঃ
⇨ গমের টুন্ডুরোগ
⇨ ধানের ব্লাইট
⇨ আখের আঠাঝরা রোগ
⇨ টমেটোর ক্যাংকার
⇨ গোল আলুর বাদামী পচা রোগ
⇨ ভুট্টার বোঁটা পচা রোগ

* বিভিন্ন রোগসৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াসমূহঃ
⇨ নিউমোনিয়া রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Streptococcus pneumoniae
⇨ ডিপথেরিয়া রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Corynebacterium diptheriae
⇨ হুপিংকাশি রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Bordetelka pertusis
⇨ মেনিনজাইটিস রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Neisseria meningitidis
⇨ যক্ষ্মা রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Mycobacterium tuberculosis
⇨ কলেরা রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Vibrio cholerae
⇨ গনোরিয়া রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Nrisseria gonorrhoeae
‌⇨ সিফিলিস রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Treponema pallidum
⇨ টাইফয়েড রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ  Salmonella typhi
⇨ প্যারাটাইফয়েড রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Salmonella paratyphi
⇨ রক্ত আমাশয় রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Shigella dysenteriae
⇨ কুষ্ঠ (লেপ্রোসি) রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Mycobacterium leprae
⇨ ধনুষ্টংকার (Tetanus) রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Clostridium tetani
⇨ মানুষের প্লেগ রোগের জন্য দায়ী ব্যাকটেরিয়াঃ Yersenia pestis

প্রোটোজোয়া
* ম্যালেরিয়া রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধসমূহঃ
⇨ ক্লোরোকুইন (Chloroauine)
⇨ কুইনিন সালফেট (Quinine sulfate)
⇨ হাইড্রোক্সি ক্লোটোকুইন (Hydroxy Chloroquine)
⇨ মেফ্লোকুইন (Mefloquine)
⇨ সালফাডক্সিন (Sulfadoxine)
⇨ পাইরিমেথামিন (Pyramethamine)

* আমাশয় (Dysentery) রোগসৃষ্টিকারী জীবাণুসমূহঃ
⇨ Shigella dysenteriae নামক ব্যাকটেরিয়া (রোগের নাম Basilari dysentery)
⇨ Entamoeba histolytica নামক প্রোটোজোয়া (রোগের নাম Amoebic Dysentery)

সংক্রামক রোগ
* খাদ্য ও পানিবাহিত সংক্রামক রোগসমূহঃ
⇨ আমাশয়
⇨ কলেরা
⇨ টাইফয়েড
⇨ প্যারাটাইফয়েড
⇨ পোলিও
⇨ হেপাটাইটিস এ
⇨ হেপাটাইটিস ই

* বায়ুবাহিত রোগসমূহঃ
⇨ হাম
⇨ ইনফ্লুয়েঞ্জা
⇨ গুটি বসন্ত
⇨ জল বসন্ত
⇨ যক্ষ্মা
⇨ নিউমোনিয়া
⇨ ডিপথেরিয়া
⇨ হুপিংকাশি
⇨ মেনিনজাইটিস
⇨ মাম্পস
⇨ সার্স

* পতঙ্গবাহিত রোগসমূহঃ
⇨ ডেঙ্গু জ্বর (এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ জিকা জ্বর (এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ পীত জ্বর (এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ চিকুনগুনিয়া (এডিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ ম্যালেরিয়া (অ্যানোফিলিস মশার মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ ফাইলেরিয়া (গোদ রোগ) (কিউলেক্স মশার মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ West Nile Fever (কিউলেক্স মশার মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ Japanese Encephalitis (কিউলেক্স মশার মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ কালাজ্বর (Sand fly মশার মাধ্যমে ছড়ায়)

* জুনোটিক রোগসমূহ (প্রাণিদেহ থেকে মানবদেহে সংক্রমিত রোগ)
⇨ প্লেগ (পোষকঃ ইঁদুর)
⇨ বার্ড ফ্লু (পোষকঃ হাঁস, মুরগী, কবুতর, পাখি)
⇨ নিপাহ  (পোষকঃ বাদুর)
⇨ ইবোলা (পোষকঃ বাদুর)
⇨ সোয়াইন (পোষকঃ শুকর)
⇨ জলাতঙ্ক (পোষকঃ কুকুর, বিড়াল, শিয়াল)

* ছোঁয়াচে রোগসমূহঃ
⇨ স্ক্যাবিস ( Scabies)
⇨ কুষ্ঠ (Leprosy)
⇨ হার্পিস (Herpes)

অধ্যায়ঃ উদ্ভিদ বৈচিত্র্য
* গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদঃ জবা, রঙ্গন, গন্ধরাজ, গোলাপ লেবু
* উপগুল্ম জাতীয় উদ্ভিদঃ কাল্কাসুন্দা, আশশেওড়া
* বীরুৎ জাতীয় উদ্ভিদ ⇨ ধান, গম, সরিষা, কচুরীপানা, লাউ, কুমড়া

* বর্ষজীবী উদ্ভিদঃ ধান, গম, ভুট্টা
* দ্বিবর্ষজীবী উদ্ভিদঃ মুলা, বাঁধাকপি
* বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদঃ দুর্বা ঘাস, আদা, হলুদ

* অপুষ্পক উদ্ভিদঃ ক্লোরেলা, নস্টক, মস, ফার্ন
* সপুষ্পক উদ্ভিদঃ আম, জাম, ধান, মরিচ, পেঁয়াজ, শিমুল, অর্কিড

* নগ্নজীবী উদ্ভিদঃ সাইকাস, পাইনাস, নিটাম
* আবৃতজীবী উদ্ভিদঃ ধান, গম, ইক্ষু, তাল, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, আম, জাম, কাঠাল, লিচু, ছোলা, শিম, মটর, মেহগনি, সুন্দরী

* একবীজপত্রী উদ্ভিদঃ ধান, গম, ইক্ষু, তাল, নারিকেল, সুপারি, খেজুর,
* দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদঃ আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু, ছোলা, শিম, মটর, মেহগনি, সুন্দরী

স্বভোজী উদ্ভিদঃ শৈবাল
পরভোজী উদ্ভিদঃ ছত্রাক
* বহুকোষী জীবঃ  ছত্রাক
* শৈবালঃ Spirogyra, Chlorela
ছত্রাকঃ মিউকর, ঈস্ট, ব্যাঙের ছাতা, পেনিসিলিয়াম
* পেনিসিলিয়ামঃ Penicillium notatum, Penicillium chrysogenum
* মসবর্গীয় উদ্ভিদঃ Riccia, Bryum, 
Barbula
* ফার্ন বর্গীয় উদ্ভিদঃ ফনিমনসা, ঢেঁকিশাক

উদ্ভিদের বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য
পরিবর্তিত কাণ্ড
* ভূ-নিম্নস্থ পরিবর্তিত কাণ্ডবিশিষ্ট উদ্ভিদঃ আদা, আলু, সটি, গোলআলু, ওলকচু, পেঁয়াজ, রসুন, লিলি, টিউলিপ

* অর্ধ-বায়বীয় পরিবর্তিত কাণ্ডবিশিষ্ট কাণ্ডঃ থানকুনি, দুর্বাঘাস, আমরুলী, কচু, কচুরিপানা, টোপপানা, পুদিনা, চন্দ্রমল্লিকা, বাঁশ

* বায়বীয় পরিবর্তীত কাণ্ডবিশিষ্ট উদ্ভিদঃ ফণিমনসা, শতমূলী, বেল, ময়না কাঁটা, মেহেদী, হাড়জোড়া, ঝুমকোলতা, বুলবুলি

পরিবর্তিত পাতাবিশিষ্ট উদ্ভিদঃ
ক) আকর্ষিঃ জংলী মটর গাছ
খ) পতঙ্গ ফাঁদঃ কলসি উদ্ভিস, ঝাঁঝি, সূর্যশিশির
গ) প্রজননঃ পাথরকুচির পাতা
ঘ) কণ্টকপত্রঃ লেবুর পাতা
ঙ) খাদ্য সঞ্চয়ঃ পেঁয়াজ, রসুন, ঘৃতকুমারী

পরিবর্তিত মূলবিশিষ্ট উদ্ভিদঃ
ক) প্রধান মূলের রূপান্তর
⇨ মুলাকৃতি মূলঃ মুলা
⇨ গাজরাকৃতি মূলঃ গাজর
⇨ শালগমাকৃতি মূলঃ শালগম
⇨ কনৃদাকৃতি মূলঃ সন্ধ্যামালতি

খ) অস্থানিক মূলের রূপান্তরঃ
⇨ খাদ্য সঞ্চয়ের জন্য রূপান্তরঃ মিষৃটি আলুর কন্দাল মূল, শতমূলী ও ডালিয়ার গুচ্ছিত কনৃদ মূল, করলার মালাকৃতির মূল
⇨ যান্ত্রিক ভারসাম্য রক্ষার্থে রূপান্তরঃ বটের স্তম্ভমূল, কেয়ার ঠেস মূল, পানের আরোহী মূল
⇨ শরীরবৃত্তীয় কার্য সাধনের জন্য রূপান্তরঃ রাস্নার পরাশ্রয়ী বায়বীয় মূল, স্বর্ণলতার শোষক মূল, সুন্দরী ও গরান গাছের শ্বাসমূল, মিষ্টি আলুর জনন মূল

উদ্ভিদে বংশ বৃদ্ধি
ক) অযৌন প্রজননঃ
১) স্পোর উৎপাদন বা অণুবীজ উৎপাদনের মাধ্যমে বংবৃদ্ধিঃ শৈবাল, ছত্রাক, মস, ফার্ন
২) অঙ্গজ প্রজননের মাধ্যমে বংশবৃদ্ধিঃ 
২.১) প্রাকৃতিক অঙ্গজ প্রজননঃ
⇨ দেহের খণ্ডায়নঃ Spirogyra, Mucor
⇨ মূলের মাধ্যমেঃ মিষ্টি আলু, ডালিয়া, কাঁকরোল, পটল
⇨ রূপান্তরিত কাণ্ডের মাধ্যমেঃ আলু, আদা, হলুদ, সটি, পেঁয়াজ, রসুন, কচু, পুদিনা, কচুরি পানা, কলা, আনারস, চুপড়ি আলু, গোল আলু
⇨ পাতার মাধ্যমেঃ পাথরকুচি

২.২) কৃত্রিম অঙৃগজ প্রজননঃ
⇨ কলমঃ আম
⇨ কাটিংঃ গোলাপ

গ) যৌন প্রজননের মাধ্যমে বংশবৃদ্ধিঃ জবা, রাফলেশিয়া, ধুতুরা, বকফুল, নয়নতারা, গোলাপ, সরিষা, লাউ, কুমড়া, শসা, ঝিঙ্গা, লালপাতা, মটর, অপরাজিতা, কলাবতি

* একটি সম্পূর্ণ ফুলের অংশসমূহঃ পুষ্পাক্ষ, বৃতি, দল, পুংস্তবক, স্ত্রীস্তবক

* সম্পূর্ণ ফুলঃ ধুতুরা, জবা, বকফুল, নয়নতারা, গোলাপ, সরিষা
* অসম্পূর্ণ ফুলঃ লাউ, কুমড়া, শসা, ঝিঙ্গা, লালপাতা
* একলিঙ্গ ফুলঃ লাউ, কুমড়া, ঝিঙ্গা
উভলিঙ্গ ফুলঃ ধুতুরা, জবা, সরিষা
* এক প্রতিসম ফুলঃ মটর, সরিষা, অপরাজিতা
* বহুপ্রতিসম ফুলঃ ধুতুরা, জবা, সরিষা৮
* অপ্রতিসম ফুলঃ কলাবতী

* ছোট দিনের উদ্ভিদঃ সয়াবিন, আলু, ইক্ষু, কসমস, শিম, ডালিয়া, তামাক, চন্দ্রমল্লিকা, রোপা আমন, পাট

* বড় দিনের উদ্ভিদঃ ঝিঙ্গা, লেটুস, পালংশাক, আফিম, যব

* দিন নিরপেক্ক উদ্ভিদ সূর্যমুখী, টমেটো, শসা, কার্পাস, আউস ধান

* স্বপরাগায়ণঃ শিম, টমেটো, কানশিরা, তুলা
* পরপরাগায়ণঃ অধিকাংশ উদ্ভিদে পরপরাগায়ণ ঘটে। যেৃ্মনঃ
১) বায়ু পরাগায়ণঃ ধান, গম, ভুট্টা, টমেটো
২) পতঙ্গ পরাগায়ণঃ সূর্যমুখওী, জুঁই, সরিষা, গোলাপ, পদ্ম, শালুক, জবা, কুমড়া, ডুমুর
৩) প্রাণী পরাগায়ণঃ কদম, কলা, কচু, শিমুল, পলাশ
৫) পানি পরাগায়ণঃ পাতা শ্যাওলা, কাঁটা শ্যাওলা

ফল
* সরল ফলঃ আম, জাম, কলা, মটর, শিম, ঢেঁড়স, সরিষা
* গুচ্ছফলঃ আতা, পদ্ম, চম্পা, নয়নতারা, আকনৃদ, আতা, শরীফা
* যৌগিক ফলঃ আনারস, কাঁঠাল, ডুমুর

* বীজের বিস্তরণ
⇨ বটের বীজের বিস্তার ঘটে পাখির সাহায্যে।

* মৃৎগত অঙ্কুরোদগমঃ আম, ছোলা, মটরশুটি, ধান, গম
* মৃৎভেদী অঙ্কুরোদগমঃ তেঁতুল, লাউ, পেঁয়াজ, কুমড়া, শিম, রেড়ী
* জরায়ুজ অঙ্কুরোদগমঃ কেওড়া, গরান, সুন্দরী


* উদ্ভিদের বৃদ্ধি সহায়ক হরমোন বা ফাইটোহরমনঃ অক্সিন জিব্বেরেলিন, সাইটোকাইনিন
* উদ্ভিদের বৃদ্ধি প্রতিবন্ধক হরমোনঃ অ্যাসরবিক এসিড, ইথিলিন
* ফল পাকাতে সহায়তাকারী হরমোনঃ ইথিলিন
* ফুল উৎপন্নকারী হরমোনঃ ফ্লোরিজেন (পাতায় থাকে)

উদ্ভিদের পুষ্টি
* উদ্ভিদের ম্যক্রোমৌল বা মুখ্য পুষ্টি উপাদানঃ নাইট্রোজেন (N), পটাশিয়াম (K), ক্যালসিয়াম (Ca), ম্যাগনেসিয়াম (Mg), কার্বন (C), হাইড্রোজেন (H), অক্সিজেন (O), ফসফরাস (P), সালফার (S)

* উদ্ভিদের মাইক্রোমৌল বা গৌণ পুষ্টি উপাদানঃ লৌহ (Fe), দস্তা বা জিংক (Zn), ম্যাঙ্গানিজ (Mn), মলিবডেনাম (Mo), বোরন (B), তামা (Cu), ক্লোরিন Cl), কোবাল্ট (Co)

সার
ক) জৈব সার
* নাইট্টোজেন সমৃদ্ধ জৈব সারঃ সরিষার খৈল, তিল-তিসি-বাদামের খৈল, শুকনো রক্ত
* ফসফরাস সমৃদ্ধ জৈব সারঃ হাড়ের গুড়ো, মাছের গুড়ো
* পটাশ সমৃদ্ধ জৈব সারঃ কচুরিপানার ছাই, কাঠের ছাই

খ) রাসায়নিক সার
১। নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ রাসায়নিক সারঃ ইউরিয়া, ডাই অ্যামোনিয়াম ফসফেট (DAP), অ্যামোনিয়াম সালফেট (ASP)
২। ফসফরাস সমৃদ্ধ রাসায়নিক সারঃ
⇨ ট্রিপল সুপার ফসফেট (TSP)
⇨ সিঙ্গেল সুপার ফসফেট (SSP)
⇨ ডাই অ্যামোনিয়াম ফসফেট ( DAP)

৩। পটাশ সমৃদ্ধ রাসায়নিক সারঃ
⇨ মিউরেট অব পটাশ
⇨ পটাসিয়াম সালফেট

৪। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ রাসায়নিক সারঃ
⇨ জিপসাম

* জীবাণু সারঃ রাইজোবিয়াম, এ্যাজোসপিরিলাম, শ্যাওলা, নীল-সবুজ শ্যাওলা

* ঘাস জসতীয় উদ্ভিদঃ ধান, গম, যব, ছন, ইক্ষু, বাঁশ
* তৈল উৎপাদনকারী উদ্ভিদঃ সরিষা, সয়াবিন, তিল, বাদাম, তিসি, সূর্যমুখী, নারিকেল

* ভেষজ উৎপাদনকারী উদ্ভিদঃ অর্জুন, নিম, মুক্তাঝুড়ি, বাসক, বেল, রসুন, ছাতিম, কালোমেঘ, শতমূলী, নয়নতারা, থানকুনি, কালো ধুতুরা, অশ্বগন্ধা, আদা

* তন্তু উৎপাদনকারী উদ্ভিদঃ তুলা, পাট, মেস্তাপাট, বেত


অধ্যায়ঃ প্রাণীবৈচিত্র্য
* প্রোটোজোয়া পর্বের প্রাণীঃ অ্যামিবা, ম্যালেরিয়া
* পরিফেরা পর্বের প্রাণীঃ স্পনজিলা, স্কাইফা
* সিলেন্টারেটা পর্বের প্রাণীঃ হাইড্রা, জেলিফিস
* প্লাটিহেলমিনথেস পর্বের প্রাণীঃ ফিতাকৃমি, যকৃতকৃমি
* নেমাটোডা পর্বের প্রাণীঃ গোলকৃমি, ফাইলেরিয়া কৃমি
* অ্যানিলিডা পর্বের প্রাণীঃ কেঁচো, জোঁক
* আর্থোপোডা পর্বের প্রাণীঃ চিংড়ি, আরশোলা, প্রজাপতি, ফড়িং, কাঁকড়া, মাকড়াসা, মাছি, পিঁপড়া, মৌমাছি, রেশম পোকা
* মলাস্কা পর্বের প্রাণীঃ শামুক, ঝিনুক, অক্টোপাস
* একাইনোডার্মাটা পর্বের প্রাণীঃ তারা মাছ, সমুদ্র শশা, একাইনাস
* কর্ডাটা পর্বের প্রাণীঃ মানুষ, নীলতিমি, গরু, ছাগল, ব্যাঙ

* এককোষী জীবঃ অ্যামিবা, ম্যালেরিয়া
* সরলতম বহুকোষী প্রাণীঃ স্পনজিলা, স্কাইফা

* মেরুদণ্ডী প্রাণীঃ মানুষ, গরু, ছাগল, বেজি
* মাছ জাতীয় প্রাণীঃ রুই, কাতলা, তেলাপিয়া, টুনামাছ, হঙ্গর, ক্যাটল ফিস, পিরানহা, লাংফিস, 
* কনড্রিকথিস শ্রেণীর মাছঃ হাঙ্গর
* অসটিকথিস শ্রেণীর মাছঃ রুই, কাতলা, তেলাপিয়া
* রাক্ষুসে মাছঃ পিরানহা

* উভচর প্রাণীঃ ব্যাঙ
* শীতল রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীঃ ব্যাঙ
* উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীঃ মানুষ, গরু, ছাগল

* সরীসৃপ প্রাণীঃ 
সাপ, কুমির, ঘড়িয়াল, কচ্ছপ, টিকটিকি, গিরগিটি, কোমোডো ড্রাগন, ডাইনোসর

* এভিস শ্রেণীর প্রাণী (পাখি)
বাজপাখি, ঈগল, অ্যালবাট্রস, শকুন, হাঁস, মুরগি, কবুতর, আগুনে বাজ, হামিং বার্ড, উটপাখি, গাঙচিল, কিউই, পেঙ্গুইন, উটপাখি, এমু, কাঠঠোকরা
* যেসব পাখি উড়তে পারে নাঃ কিউই, পেঙ্গুইন, উটপাখি, এমু

* স্তন্যপায়ী প্রাণীঃ মানুষ, গরু, হাতী, কুকুর, বানর, গরিলা, শিম্পাঞ্জী, ঘোড়া, জিরাফ, উট, ইদুর, বাদুড়, শুশুক, প্লাটিপাস, নীলতিমি, ক্যাঙ্গারু রাট

* যেসব স্তন্যপায়ী প্রাণী ডিম দেয়ঃ প্লাটিপাস

* পেস্টঃ
⇨ ধানের মাজরা পোকা
⇨ হলুদের পামরী পোকা
⇨ পাটের বিছাপোকা
⇨ পসটের চেলে পোকা
⇨ আখের ডগার মাজরা পোকা

অধ্যায়ঃ মানবদেহ
রক্তসংবহনতন্ত্র
* রক্তকণিকাসমূহঃ
⇨ লোহিত রক্ত কণিকা বা Erythrocite বা Red Blood Cell (RBC)
⇨ শ্বেত রক্তকণিকা বা White Blood Cell (WBC)
⇨ অনুচক্রিকা বা Platelets

* শ্বেত রক্তকণিকাসমূহঃ
⇨ নিউট্রোফিল
⇨ ইওসিনোফিল
⇨ লিম্ফোসাইট
⇨ মনোসাইট

* অদানাদার শ্বেত রক্তকণিকাঃ
⇨ নিউট্রোফিল
⇨ ইওসিনোফিল

* দানাদার শ্বেত রক্তকণিকাঃ
⇨ লিম্ফোসাইট
⇨ মনোসাইট

* রক্ত জমাট বাঁধার,ফ্যাক্টরসমূহঃ
⇨ ফিব্রিনোজেন
⇨ প্রোথ্রোম্বিন
⇨ টিস্যু থ্রোম্বোপ্লাস্টিন
⇨ ক্যালসিয়াম আয়ন

রক্তের গ্রুপসমূহঃ
⇨ Blood group-O: সর্বজনীন দাতা গ্রুপ
⇨ Blood group-A
⇨ Blood group-B
⇨ Blood group-AB: সার্বজনীন গ্রহীতা গ্রুপ

হৃদপিণ্ড
* হৃদরোগসমূহঃ
⇨ Atherosclerosis
⇨ হার্ট অ্যাটাক বা Myocardial Infarction

হৃদরোগের পরীক্ষাসমূহঃ
⇨ Electrocardiogram (ECG)
⇨ Coronary Angiography
⇨ Echo Cardiography
⇨ E.T.T (Exercise Tolerance Test)

* হৃদরোগের চিকিৎসা
⇨  Coronary Angioplasty
⇨ Coronary Bypass

শ্বসনতন্ত্র
* শ্বসনতন্ত্রের অংশসমূহ
⇨ নাসা গহ্বর (Nasal Cavity)
⇨ গলবিল (Phaeynx)
⇨ স্বরতন্ত্র (Larynx)
⇨ ট্রাকিয়া (Trachea)
⇨ ব্রঙ্কাস (Bronchus)
⇨ ফুসফুস (Lungs)

স্নায়ুতন্ত্র
* স্নায়ুতন্ত্রের অংশসমূহ
⇨ নিউরনঃ মস্তিষ্কে প্রায় ১০ বিলিয়ন (১ হাজার কোটি) নিউরন থাকে।
⇨ মস্তিস্ক
⇨ সুষুম্নাকাণ্ড
⇨ স্নায়ুঃ করোটিক স্নায়ু ১২ জোড়া এবং সুষুম্না স্নায়ু ৩১ জোড়া

* স্নায়ুতন্ত্রের রোগ
⇨ স্ট্রোক
⇨ পারকিনসন রোগ
⇨ অটিজম
⇨ ইসমনিয়া বা নিদ্রাহীনতা

পৌষ্টিকতন্ত্র
* পৌষ্টিক নালীর অংশসমূহঃ মুখ, মুখবিবর, অন্ননালী, পাকস্থলী, ক্ষুদ্রান্তৃর, বৃহদান্ত্র, পায়ু
* পৌষ্টিক গ্রন্থিসমূহঃ লালাগ্রন্থি, অগ্ন্যাশয়, যকৃত
* ক্ষুদ্রান্ত্রের অংশসমূহঃ ডিওডেনাম, জেজুনাম, ইলিয়াম
* বৃহদান্ত্রের অংশসমূহঃ সিকাম, কোলন, মলাশয়
* হেপাটাইটিস ভাাইরাসসমূহঃ
⇨ Hepatitis A(দূষিত খাবার, পানির মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ Hepatitis B (যৌন ও রক্তের মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ Hepatitis C (যৌন ও রক্তের মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ Hepatitis D (যৌন ও রক্তের মাধ্যমে ছড়ায়)
⇨ Hepatitis E (দূষিত খাবার, পানির মাধ্যমে ছড়ায়)

* শর্করা জাতীয় খাদ্য পরিপাকে সহায়ক হরমোনঃ
⇨ টায়ালিন
⇨ মলটেজ
⇨ অ্যামাইলেজ
⇨ সুক্রেজ

* আমিষ জাতীয় খাদ্য পারিপাকে সহায়ক হরমোনঃ
⇨ পেপসিনোজেন
⇨ ট্রিপসিনোজেন

* চর্বি জাতীয় খাদ্য পরিপাকে সহায়ক হরমোনঃ
⇨ লাইপেজ
⇨ ফসফোলাইপেজ
⇨ কোলেস্টেরল এস্টারেজ
⇨ লেসিথিনেজ

* শর্করা পরিপাকের ফলে উৎপন্ন পদার্থ ⇨ গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, গ্যালাকটোজ
* আমিষ পরিপাকের ফলে উৎপন্ন পদার্থ ⇨ অ্যামাইনো এসিড
* আমিষ পরিপাকের ফলে উৎপন্ন পদার্থ ⇨ ফ্যাটি এসিড, গ্লিসারল

গ্রন্থি
* অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিসমূহঃ পিটুইটারি, থাইরয়েড, থাইমাস, অ্যাড্টেনাল, শুক্রাশয়, ডিম্বাশয়
* বহিঃক্ষরা গ্রন্থিঃ সিবেসিয়াস গ্রন্থি, সেরুসিয়াস গ্রন্থি, স্তনগ্রন্থি, লালাগ্রন্থি, ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি, যকৃত, অগ্ন্যাশয়

হরমোন
* পিটুইটারী গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হরমোনঃ গ্রোথ হরমোন
* আইলেটস অব ল্যঙ্গারহ্যান্স গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হরমোনঃ ইনসুলিন
* অ্যাডরেনাল গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হরমোনঃ অ্যাডরিনালিন
* ডিম্বাশয় থেকে নিঃসৃত হরমোনঃ ইস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন
* শুক্রাশয় থেকে নিঃসমত হরমোনঃ টেস্টোস্টেরন

রেচনতন্ত্র
* রেচনতন্ত্রের অংশসমূহঃ
⇨ কিডনি
⇨ ইউরেটার
⇨ বBladder
⇨ Spphincter
⇨ Urethra

পঞ্চইন্দ্রিয়
* মানুষের পঞ্চইন্দ্রিয় সমূহঃ চোখ, কান, নাক, জিহ্বা ও ত্বক
* মধ্যকর্ণের হাড়সমূহঃ ম্যালিয়াস, ইনকান ও স্টেপিস

 রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা
* প্রাথমিক প্রতিরক্ষাস্তরঃ
⇨ ত্বক
⇨ মিউকাস মেমব্রেন
⇨ সিলিয়া
⇨ লালারস
⇨ লালারসে বিদ্যমান লাইসোজাইম
⇨ পাকস্থলি রস (Gastric Juice)
⇨ অশ্রু
⇨ মূত্র প্রবাহ
⇨ উপকারী ব্যাকটেরিয়া
⇨ নিউট্রোফিল

* দ্বিতীয় প্রতিরক্ষাস্তরঃ
⇨ লিম্ফোসাইট
⇨ মনোফেজ
⇨ ম্যাক্রোফেজ

অধ্যায়ঃ খাদ্য ও পুষ্টি
খাদ্য
* সুষম খ্যাদ্যঃ দুধ, ডিম
*  দুধের উপাদানসমূহঃ
⇨ শর্করাঃ ৫.২৬ গ্রাম
⇨ চর্বিঃ ৩.২৫ গ্রাম
⇨ আমিষঃ ৩.২২ গ্রাম
⇨ ভিটামিন ( Vit A, B1, B2, B12, D)
⇨ খনিজ লবণ (ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, সোডিয়াম
⇨ পানিঃ ৮৮.৩২ গ্রাম

* ডিমের উপাদানসমূহঃ
⇨ প্রোটিন (অ্যালবুমিন)
⇨ ভিটামিন (এ, ডি, বি২, বি৫, বি১২)
⇨ ফলিক এসিড
⇨ বায়োটিন
⇨ কোলিন
⇨ ফসফরাস
⇨ আয়োডিম
⇨ সেলেনিয়াম

* জাঙ্ক ফুডসমূহঃ আলুর চিপস, বার্গার, ক্যান্ডি, কোমল পানীয়, কৃত্রিম ফলের রস, চকলেট

শর্করা সমৃদ্ধ খাদ্যসমূহঃ চাল, গম, আলু, মিষ্টি, আলু, ভুট্টা, চিনি, গুড়, মধু, সাগু, বার্লি, সবজি

* মনোস্যাকারাইডঃ গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, গ্যালাকটোজ
* ডাইস্যাকারাইডঃ সুক্রোজ, ল্যক্এোজ, ম্যালটোজ
* পলিস্যাকারাইডঃ লাইকোজেন, স্টার্চ, সেলুলোজ

আমিষ
* অপরিহার্য (Essential)  অ্যামাইনো এসিডঃ ভ্যালিন, লিউসিন, আইসো লিউসিন, ফিনাইল এলানিন, লাইসিন, থ্রিয়োনিন, মিথিয়োনিন, ট্রিপটোফেন
* প্রাণিজ আমিষ জাতীয় খাবারঃ শুটকী মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ছানা, পনির, তাজা ছোট মাছ
* উদ্ভিজ্জ অ্যামিনো এসিডঃ শিম, বরবটির,বীজ, মসুর ডাল, মুগ ডাল, সয়াবিন
* আমিষ জাতীয় ফলঃ কাঠাল, লিচু, কলা, জাম

* আমিষের অভাবজনিত রোগঃ
⇨ কোয়ারশিয়রকর
⇨ মেরাসমাস

স্নেহপদার্থ
* অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবারঃ সয়াবিন, সরিষা তৈল, তিলের তেল, ভুট্টার তেল, নারিকেল, মাছের তেল
* সম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধঃ  মাংস, দুধ, ডিম, মাখন, পনির, ডালডা, ডিমের কুসুম, বাদাম, চকলেট

ভিটামিন
* তেলে দ্রবণীয় ভিটামিনঃ Vit-A, Vit-D, Vit-E, Vit-K
* তেলে অদ্রবণীয় ভিটামিনঃ Vit-B complex, Vit-C
* ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সমূহঃ
⇨ ভিটামিন বি১
⇨ ভিটামিন বি২
⇨ ভিটামিন বি৫
⇨ ভিটামিন বি৬
⇨ ভিটামিন বি৯
⇨ ভিটামিন বি১২

* ভিটামিন-সি যুক্ত খাদ্যঃ লেবু, কমলালেবু, মাল্টা, জাম্বুরা, আমলকি, আনারস, আমড়া, সবুজ-শাকসবজি, বাঁধাকপি, ফুলকপি, পালং শাক, অঙ্কুরিত ছোলা, টমেটো, আম, পেঁপে, লেটুসপাতা

* ভিটামিন এ সমৃদ্ধ খাবারঃ দুধ, মাখন, ডিম, কড মাছ, মাছের মাথা, গাজর, টমেটো, লালশাক, পুঁই শাক, পালং শাক, বীট, মিষ্টিকুমড়া, পাকা আম, পেঁপে, কাঁঠাল, মলা, ঢেলা মাছ

* ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবারঃ ভোজ্য তেল, দুধ, দুগ্ধজাত খাদ্য, মাছের তেল, ডিমের কুসুম, সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি

ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবারঃ মাছ-মাংসের চর্বি, যকৃত, শস্যদানা, বাঁধাকপি, পালং শাক, লেটুস, অঙ্কুরিত ছোলা, মটরশুটি

ভিটামিন কে সমৃদ্ধ খাবারঃ সবুজ রঙের শাকসবজি, পালং শাক, লেটুসপাতা, ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, সয়াবিন, ডিমের কুসুম, যকৃত, দুগ্ধজাত দ্রব্য

খনিজ লবণ
* খনিজ লবণের উপাদান সমূহঃ ফসফরাস, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, সালফার, সোডিয়াম, লোরিন, ম্যাগনেসিয়াম, লোহা, আয়োডিন, দস্তা, তামা

* ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্যঃ দুধ, ডিম, মাংস, সবুজ শাক সবজি
* ফসফরাস সমৃদ্ধ খাদ্যঃ দুধ, মাংস, ডিম, ডাল, সবুজ, শাকসবজি
* আয়রন সমৃদ্ধ খাদ্যঃ মাংস, ফল, সবুজ শাকসবজি, কচু শাক
* পটাসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্যঃ ডাব, মাছ, দুধ, ডাল, কলা

অধ্যায়ঃ পরিবেশ
* প্রথম স্তরের খাদকঃ গরু,  ছাগলদ
* দ্বিতীয় স্তরের খাদকঃ পাখি, ব্যাঙ, সিংহ, বাঘ, কুমির, মানুষ
* তৃতীয় স্তরের খাদকঃ কচ্ছপ, বক, ব্যাঙ, মানুষ, ময়ূর (উদ্ভিদ খেলে প্রথম স্তরের, পোকামাকড় খেলে তৃতীয় স্তরের)

* অজীব উপাদানসমসহঃ মাটি, পানি, বায়ু, আলো

ভূতত্ত্ব বা ভূবিদ্যা
পৃথিবী তৈরীর প্রধান উপাদানসমূহঃ
⇨ লৌহ (,৩২.১%)
⇨ অক্সিজেন (৩০.১%)
⇨ সিলিকন (১৫.১%)
⇨ ম্যাগনেসিয়াম (১৩.৯)
⇨ সালফার (২.৯%)
⇨ নিকেল (১.৮%)
⇨ ক্যালসিয়াম (১.৫%)
⇨ অ্যালুমিনিয়াম

* অশ্বমণ্ডলের উপাদানসমাহঃ
⇨ মহাােশীয় ভূত্বকের উপাদানঃ  সিলিকন, অ্যালুমিনিয়াম (সিয়াল)
⇨ সমুদ্র তলদেশের ভূত্বকের উপাদানঃ সিলিকন, ম্যাগনেসিয়াম

* গুরুমণ্ডলের উপাদানসমূহঃ সিলিকা, ম্যাগনেসিয়াম, লোহা, কার্বন
* কেন্দ্রমণ্ডলের উপাদানসমূহঃ লোহা, নিকেল

শিলা
* আগ্নেয় শিলাঃ গ্রানাইট, গ্যাব্রো, সায়েনাইট, ডায়োরাইট, পরফাইরি, টাফ, ব্রেসিয়া, রায়োলাইট, ব্যাসল্ট, অ্যান্ডেসাইট, ব্যাথোলিথ, ল্যাকোলিথ, ডাইক, সিল

* পাললিক শিলাঃ চুনাপাথর, কয়লা, নুড়িপাথর, বেলেপাথর, পলিপাথর, কর্দমপাথর, চক, কোকিনা, লবণ, ডলোমাইট, জিপসাম, ডায়াটম

রূপান্তরিত শিলাঃ
⇨ নিস (গ্রানাইট থেকে সৃষ্টি)
⇨ মার্বেল (চুনাপাথর বা ডলোমাইট থেকে সৃষ্টি)
⇨ কোয়ার্টাজাইট (কোয়ার্টজ, বেলেপাথর থেকে সৃষ্টি)
⇨ স্লেট (শেল থেকে সৃষ্টি)
⇨ গ্রাফাইট (কয়লা থেকে সৃষ্টি)

বায়ুমণ্ডল
* বায়ুমণ্ডলের উপাদানসমূহঃ
⇨ নাইট্রোজেন (৭৮.০১%)
⇨ অক্সিজেন (২০.৭১%)
⇨ কার্বন ডাই অক্সাইড (০.০৩%)
⇨ ওজোন (০.০০০১%)
⇨ আরগন (০.৮%)
⇨ নিয়ন (০.০০১৮%)
⇨ মিথেন (০.০০০০২%)
⇨ হিলিয়াম (০.০০০৫%)
⇨ ক্রিপটন (০.০০০১২%)
⇨ জেনন (০.০০০০৯%)
⇨ হাইড্রোজেন (০.০০০০৫%)
⇨ নাইট্রাস অক্সাইড (০.০০০০৫%)
⇨ জলীয়বাষ্প
⇨ ধূলিকণা

আবহাওয়া ও জলবায়ু
* আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপাদানসমূহঃ বায়ুর তাপ, বায়ুর চাপ, বায়ুপ্রবাহ, বায়ুর আর্দ্রতা, বারিপাত
* জলবায়ুর নিয়ামকঃ অক্ষাংশ, উচ্চতা, সমুদ্র থেকে দূরত্ব, বায়ুপ্রবাহ, সমুদ্রস্রোত, পর্বতের অবস্থান, ভূমির ঢাল, মৃত্তিকার গঠন, বনভূমির অবস্থান

* স্থানীয় বায়ুসমূহঃ
⇨ রকি পর্বতের চিনুক
⇨ ফ্রান্সের কেন্দ্রীয়,মালভূমি থেকে প্রবাহিত মিস্ট্রাল
⇨ আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ের পমৃপাস অঞ্চলের উত্তরে পাম্পেরু 
⇨ আড্রিয়াটিক সাগরের পূর্ব উপকূলে বোরা
⇨ উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ ইতালিতে সিরক্কো
⇨ আরব মালভূমির সাইমুম
⇨ মিসরের খামসিন
⇨ ভারতীয়,উপমহাদেশের লু (Loo)

* উঁচু মেঘঃ সিরাস, সিটোস্ট্যাটাস, সিরোকিউমুলাস
* মধ্যম উঁচু মেঘঃ অল্টোকিউমুলাস, অল্টোস্ট্রাটাস, নিম্বোস্ট্যাটাস
* নিচু আকাশের মেঘঃ স্যাটাস, কিউমুলাস, স্ট্যাটোকিউমুলাসী

Comments