সালভিত্তিক বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ঘটনাপ্রবাহ

 প্রশাসন সম্পর্কিত বিষয়


মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠিত হয় ⇨ ২০০১ সালের ২৩ অক্টোবর

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
* মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৯৬ সালের ২২ মার্চ
* মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর সেগুনবাগিচা থেকে আাঁগারগাওয়ে স্থানান্তর করা হয় ⇨ ২০১৭ সালের ২৬ এপ্রিল

ভ্রাম্যমাণ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
ভ্রাম্যমাণ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর যাত্রা শুরু করে ⇨ ২০০১ সালের ১০ জুলাই

সম্মাননা
প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে "বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননা" দেয়া হয় ⇨ ২০১১ সালে

গণহত্যা নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর
"১৯৭১: গণহত্যা নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর" প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ২০১৪ সালের ১৭ মে
১৯৭১: গণহত্যা নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর খুলানার শেরেবাংলা রোড থেকে সাউথ সেন্ট্রাল রোডে স্থানান্তর করা হয় ⇨ ২০১৬ সালের ২৬  মার্চ
যুদ্ধপরাধীদের বিচার
গোলাম আযমকে জামাআতে ইসলামীর আমীর ঘোষণা করা হয় ⇨ ১৯৯১ সালের ২৯ ডিসেমম্বর
ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি গঠিত হয় ⇨ ১৯৯২ সালের ১৯ জানুয়ারি
গণ আদালতে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে মামলা করা হয় ⇨ ১৯৯২ সালের ২৬ মার্চ
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল (বাংলাদেশ) গঠিত হয় ⇨ ২০১০ সালের ২৫ মার্চ
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল (বাংলাদেশ) প্রথম রায় প্রদান করে ⇨ ২০১৩ সালের ২১ জানুয়ারি
শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চ গঠিত হয় ⇨ ২০১৩ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি

বাংলাদেশের সমুদ্র বিজয়
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তির রায় হয় ⇨ ২০১২ সালের ১৪ মার্চ
বাংলাদেশ-ভারত সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তির রায় হয় ⇨ ২০১৪ সালের ৭ জুলাই

বাংলাদেশের জাতীয় বিষয়াবলি
জাতীয় সঙ্গীত রচিত হয় ⇨ ১৯০৫ সালে (বাংলা ১৩১২ বঙ্গাব্দ)
আমার সোনার বাংলা' গানটিকে  স্বাধীনতার ইশতেহারে জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে ঘোষণা করা হয় ⇨ ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ
আমার সোনার বাংলা' গানটিকে  বাংলাদেশের সংবিধানে জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা দেওয়া হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর
জাতীয় পতাকা হতে বাংলাদেশের মানচিত্র সরিয়ে ফেলা হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি
জাতীয় পতাকার বর্তমান রূপটি সরকারিভাবে গৃহীত হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি

স্বাধীনতা পুরস্কার
স্বাধীনতা পুরস্কার প্রবর্তন করা হয় ⇨ ১৯৭৭ সালে

বঙ্গবন্ধুর শাসনামল
স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ভারত থেকে বাংলাদেশে আসে ⇨ ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর
পাকিস্তানের ফয়সালাবাদ জেলে বঙ্গবন্ধুকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা হয় ⇨ ১৯৭১ সালে ৭ সেপ্টেম্বর
বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি পান ⇨ ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন ⇨ ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অস্থায়ী সংবিধান আইন জারি করে ⇨ ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্রপতির পদ ত্যাগ করে প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করেন ⇨ ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি
বঙ্গবন্ধু "বাংলাদেশ গণপরিষদ আদেশ" জারি করেন ⇨ ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ
গণ-পরিষদের প্রথম অধিবেশন বসে ⇨ ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল
বিশ্ব শান্তি পরিষদ বঙ্গবন্ধুকে জুলিও কুরি শান্তি পদক এ ভূষিত করে ⇨ ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর
গণপরিষদের দ্বিতীয় অধিবেশনে খসড়া সংবিধান বিল আকারে উপস্থাপিত হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর
গণপরিষদে সংবিধান গৃহীত হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর
গণপরিষদের সদস্যরা মূল সংবিধানে বাংলা ও ইংরেজি লিপিতে স্বাক্ষর করেন ⇨ ১৯৭২ সালের ১৪ ডিসেম্বর
সংবিধান কার্যকর/ প্রবর্তিত হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর
প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ
বঙ্গবন্ধু জুলিও কুরি শান্তি পদক গ্রহণ করেন ⇨ ১৯৭৩ সালের ২৩ মে
প্রথম সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ১৯৭৩ সালের ১৫ জুলাই
দ্বিতীয় সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর
বাংলাদেশ সরকার বীরশ্রেষ্ঠদের নাম ঘোষণা করে ⇨ ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর
তৃতীয় সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ১৯৭৪ সালের ২৩ নভেম্বর
চতুর্থ সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি
রাষ্ট্রপতি সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তিত হয় ⇨ ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি
বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয় বিপ্লবের ডাক দেন ⇨ ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি


সেনাশাসন আমল
১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকাণ্ড ও খন্দকার মোশতাকের শাসনামল
বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় ⇨ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট
খন্দকার মোশতাক রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হন ⇨ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট
খন্দকার মোশতাক সামরিক শাসন জারি করেন ⇨ ১৯৭৫ সালের ২০ আগস্ট
খন্দকার মোশতাক জেনারেল জিয়াউর রহমানকে সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ নিযুক্ত করেন ⇨ ১৯৭৫ সালের ২৪ আগস্ট
খন্দকারর মোশতাক ইমডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করে ⇨ ১৯২৬ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর
জাতীয় চার নেতাকে কারাগারে হত্যা করা হয় ⇨ ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর


জিয়াউর রহমানের শাসনামল
কর্নেল আবু তাহেরর নেতৃত্বে অভ্যুত্থান সংঘটিত হয় ⇨ ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর
কর্নেল আবু তাহেরর ফাঁসি হয় ⇨ ১৯৭৬ সালের ২৬ জুলাই
জিয়াউর রহমান প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক পদে অধিষ্ঠিত হন ⇨ ১৯৭৬ সালের ৩০ নভেম্বর
জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন ⇨ ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল
জিয়াউর রহমান কর্তৃক গণভোট অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৭ সালের ৩০ মে
বাংলাদেশে প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৮ সালের ৩ জুন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) গঠিত হয় ⇨ ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর
দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি
সামরিক শাসন প্রত্যাহার করা হয় ⇨ ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল
জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয় ⇨ ১৯৮১ সালের ৩০ মে
চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে জিয়া স্মৃতি জাদুঘরের উদ্বোধন করা হয় ⇨ ১৯৯৩ সালের ৬ সেপ্টেম্বর


এরশাদের শাসনামল
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিচারপতি আবদুস সাত্তার জয়লাভ করেন ⇨ ১৯৮১ সালের ১৫ নভেম্বর
মুহাম্মদ এরশাদ আবদুস সাত্তারকে অপসারণ করে ক্ষমতা দখল করেন ⇨ ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ
হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ রাষ্ট্রপতি পদে আসীন হন ⇨ ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর
হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ হ্যা না গণভোটের আয়োজন করেন ⇨ ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ
সংবিধানের সপ্তম সংশোধন হয় ⇨ ১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর
তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৮৬ সালের ৭ মে
এরশাদ কর্তৃক রাষ্ট্রপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৮৬ সালের ১৫ অক্টোবর
এরশাদের বিরুদ্ধে ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি পালিত হয় ⇨ ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
যুবলীগ কর্মী নূর হোসেন পুলিশের গুলিতে নিহত হন ⇨ ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর
একযোগে বিরোধী দলের পদত্যাগের কারণে এরশাদের জাতীয় সংসদ ভেঙে দেওয়া  হয় ⇨ ১৯৮৭ সালের ৬ ডিসেম্বর
চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ
অষ্টম সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ১৯৮৮ সালের ৭ জুন
নবম সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ১৯৮৯ সালের ১০ জুলাই
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিসিয়েশনের নেতা ডা. শামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হন ⇨ ১৯৯০  সালের ২৭ নভেম্বর
স্বৈরাচার এরশাদের পতন হয় ⇨ ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর

গণতন্ত্রের পুনঃযাত্রা
পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
পঞ্চম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে ⇨ ১৯৯১ সালের ৫ মার্চ
দ্বাদশ সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ১৯৯১ সালের ৬ আগস্ট
দ্বাদশ সংশোধনীকে আইনগত রূপ দেওয়ার জন্য গণভোটের আয়োজন করা হয় ⇨ ১৯৯১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৯৬ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি
ত্রয়োদশ সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ
ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত ঘোষিত হয় ⇨ ১৯৯৬ সালের ৩০ মার্চ
সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৯৬ সালের ১২ জুন
ইমডেমনিটি অধ্যাদেশ রহিতকরণ বিল জাতীয় সংসদে পাস হয় ⇨ ১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর
ইমডেমনিটি অধ্যাদেশ রহিতকরণ বিল রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের মাধ্যমে আইনে পরিণত হয় ⇨ ১৯৯৬ সালের ১৪ নভেম্বর
অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ২০০১ সালের ১ অক্টোবর
অষ্টম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে ⇨ ২০০১ সালের ২৮ অক্টোবর
প্রফেসর এ কিউ বদরুদ্দোজা চৌধুরী রাষ্ট্রপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেন ⇨ ২০০২ সালের ২১ জুন
চতুর্দশ সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ২০০৪ সালের ১৬ মে
টুয়েসডে গ্রুপ আত্মপ্রকাশ করে ⇨ ২০০৫ সালে
রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে সরে দাঁড়ান ⇨ ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি
ড. ফকরুদ্দিন আহমেদ তত্ত্বাবধায়ক পদে আসীন হন
দেশে ওয়ান ইলেভেন সংঘটিত হয় ⇨ ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি
কফি গ্রুপ আত্মপ্রকাশ করে ⇨ ২০০৭ সালে
সত্য ও জবাবদিহিতা কমিশন (ট্রুথ কমিশন) গঠিত হয় ⇨ ২০০৮ সালের ৩ আগস্ট
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর
সত্য ও জবাবদিহিতা কমিশন (ট্রুথ কমিশন) বিলুপ্ত হয় ⇨ ২০০৯ সালের ২ জানুয়ারি
পঞ্চদশ সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ২০১১ সালের ৩০ জুন
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় ⇨ ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি
ষোড়শ সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর
সপ্তদশ সংবিধান সংশোধন হয় ⇨ ২০১৮ সালের ৮ জুলাই
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় ⇨ ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর

বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার
আ ফ ম মহিতুল ইসলাম ধানমণ্ডি থানায় বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার এজাহার দায়ের করেন ⇨ ১৯৯৬ সালের ২ অক্টোবর
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার কার্য শুরু হয় ⇨ ১৯৯৭ সালের ১২ মার্চ
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় ঢাকা জেলা দায়রা জজ কাজী গোলাম রসুল ২০ জন আসামীর ১৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন ⇨ ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় বিচারপতি মো. ফজলুল করিম ১২ জন  আসামীকে মৃত্যুদণ্ড দেন ⇨ ২০০১ সালের ৩০ এপ্রিল
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করা হয় ⇨ ২০০৯ সালের ৩০ নভেম্বর

বাংলাদেশের বৈদেশিক সম্পর্ক
বাংলাদেশ -ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক
ফারাক্কা বাঁধের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ⇨ ১৯৬১ সালে
ফারাক্কা বাঁধের নির্মাণ কাজ শেষ হয় ⇨ ১৯৭৫ সালে
ভারতীয় বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ ভূখণ্ড ত্যাগ করে ⇨ ১৯৭২ সালের ১২ মার্চ
ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশে আসেন ⇨ ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ
২৫ বছর মেয়াদী বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রীচুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নৌ-প্রটোকল চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ১ নভেম্বর
দিল্লিতে বাংলাদেশ-ভারত স্থল সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ⇨ ১৯৭৪ সালের ১৬ মে
ফারাক্কা বাঁধের নির্মাণ কাজ শেষ হয় ⇨ ১৯৭৫ সালে
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক লং মার্চ অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৬ সালের ১৬ মে
গঙ্গার পানি বণ্টন সমস্যা সমাধানের জন্য জাতিসংঘ ভারতকে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় বসার নির্দেশ দেয় ⇨ ১৯৭৬ সালের ২৬ নভেম্বর
গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত ৫ বছর মেয়াদী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ⇨ ১৯৭৭ সালের ৫ নভেম্বর
গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত ২ বছর মেয়াদী সমঝোতা স্বারক  স্বাক্ষরিত হয় ⇨ ১৯৮২ সালের ৪ অক্টোবর
গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে বাংলাদেশ-ভারত ৩ বছর মেয়াদী সমঝোতা স্বারক  স্বাক্ষরিত হয় ⇨ ১৯৮৫ সালের ২২ নভেম্বর
ভারত ইজারার মাধ্যমে তিনবিঘা করিডোর বাংলাদেশকে প্রদান করে ⇨ ১৯৯২ সালের ২৬ জুন
ভারত তিন বিঘা করিডোর চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের আওতায় বাংলাদেশীদের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয় ⇨ ২০১১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর
ভারতের নয়াদিল্লিতে ৩০ বছর মেয়াদী গঙ্গার  পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ⇨ ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর
৩০ বছর মেয়াদী গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি কার্যকর হয় ⇨ ১৯৯৭ সালের ১ জানুয়ারি
ভারত সরকার তিস্তা নদীতে গজলডোবা বাঁধ নির্মাণ করে ⇨ ১৯৯৮ সালে
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আন্তঃদেশীয় বাস চলাচলের সিদ্ধান্ত হয় ⇨ ১৯৯৮ সালে
ঢাকা-কলকাতা রুটে  যাত্রীবাহী বাস চলাচল শুরু হয় ⇨ ১৯৯৯ সালে
বাংলাদেশের বিডিআর বাহিনী ভারতের বিএসফ বাহিনীর নিকট থেকে সিলেটের পাদুয়া গ্রাম পুনরুদ্ধার করে ⇨ ২০০১ সালের ১৫ এপ্রিল
ঢাকা-কলকাতা রুটে মৈত্রী এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল শুরু হয় ⇨ ২০০৮ সালের ১৪ এপ্রিল
টিপাইমুখ বাঁধের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ⇨ ২০০৯ সালে
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানী খাতুন নিহত হন ⇨ ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত হাট চালু হয় ⇨ ২০১১ সালের ২৩ জুলাই
কলকাতা-ঢাকা-আগরতলারুটে যাত্রীবাহী বাস চলাচল শুরু হয় ⇨ ২০১৫ সালে
ভারতের রাজ্যসভায় বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল চুক্তি পাস হয় ⇨ ২০১৫ সালের ৬ মে
ভারতের লোকসভায় বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল চুক্তি পাস হয় ⇨ ২০১৫ সালের ৭ মে
বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় সম্পন্ন হয় ⇨ ২০১৫ সালের ১ আগস্ট
থিম্পুতে বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত ও নেপালের মধ্যে আঞ্চলিক সড়ক যোগাযোগের জন্য মোটরযান চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়
কলকাতা-খুলনা রুটে বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেন চালু হয় ⇨ ২০১৭ সালে
বাংলাদেশ-শিলিগুড়ি সরাসরি ট্রেন চলাচল শুরু হয় ⇨ ২০২০ সালের ১৭ ডিসেম্বর

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্পর্ক
মিয়ানমারে রোহিঙ্গারা তাদের নাগরিকত্ব হারায় ⇨ ১৯৮২ সালে
মিয়ানমারের আধাসামরিক বাহিনী লুনপিন রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন চালায় ⇨ ১৯৯১ সালে
মিয়ানমার নাসাকা বাহিনীকে বিলুপ্ত ঘোষণা করে ⇨ ২০১৩ সালের ১২ জুলাই
Advisory Commission on Rakhine State গঠিত হয় ⇨ ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭২ সালের ৪ এপ্রিল
বাংলাদেশ HANA চুক্তিতে স্বাক্ষর করে ⇨ ১৯৯৮ সালের আগস্ট মাসে
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে SOFA চুক্তি সম্পাদনের প্রস্তাব দেয় ⇨ ১৯৯৮ সালে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন একদিনের সফরে ঢাকা আসেন ⇨ ২০২০ সালের ২০ মার্চ
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে  TICFA চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ⇨ ২০১৩ সালের ২৫ নভেম্বর

বাংলাদেশ-চীন/তাইওয়ান সম্পর্ক
চীন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে ভেটো প্রদান করে ⇨ ১৯৭২ সালে
গণচীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭৫ সালের ৩১ আগস্ট
লাবাংদেশ গণচীনকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর
বাংলাদেশ তাইওয়ান এর সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে ⇨ ১৯৭৫ সালের ৪ অক্টোবর
জিয়াউর রহমান চীন সফর করেন ⇨ ১৯৭৭ সালের জানুয়ারি মাসে
বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু-১ যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয় ⇨ ১৯৮৯ সালে
তাইওয়ান সরকার ঢাকায় "তাইপেই অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অফিস, বাংলাদেশ" প্রতিষ্ঠা করে ⇨ ২০০৪ সালে
"তাইপেই অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অফিস, বাংলাদেশ" বন্ধ হয়ে যায় ⇨ ২০০৯ সালের ৩০ জুন

বাংলাদেশ-জাপান সম্পর্ক
স্বাধীন বাংলাদেশের সাথে জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি
Aid Group নামটি পরিবর্তন করে Bangladesh Development Forum নামকরণ করা হয় ⇨ ২০০২ সালে
জাপান সরকার BIG-B প্রজেক্টের উদ্যোগ গ্রহণের ঘোষণা দেয় ⇨ ২০১৪ সালে

সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক
পূর্ব জার্মানি বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি
সোভিয়েত ইউনিয়ন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭২ সালের ২৪ জানুয়ারি
মুসলিম বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক
সেনেগাল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭২ সালের ১ ফেব্রুয়ারি
ইসরায়েল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭২ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি
মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭২ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি
ইরাক বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭২ সালের ৮ জুলাই
কুয়েত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭৩ সালের ৪ নভেম্বর
পাকিস্তান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি
কাতার বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨১৯৭৪ সালের ৪ মার্চ
সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭৪ সালের ১০মার্চ
সৌদি আরব ও সুদান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭৫ সালের ১৬ আগস্ট
ওমান বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ১৯৭৫ সালের ১৭ আগস্ট

আন্তর্জাতিক বিশ্বে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ব্রিটিশ কমনওয়েলথ এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭২ সালের ১৮ এপ্রিল
বাংলাদেশ কমনওয়েলথ এর দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান করেন ⇨ ১৯৭৩ সালের ২-১০ আগস্ট
বাংলাদেশ চতুর্থ NAM শীর্ষ সম্মেলনে সদস্যপদ গ্রহণ করেন ⇨ ১৯৭৩ সালের ৫-৯ সেটেম্বরবাংলাদেশ OIC এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭৪ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
বাংলাদেশ জাতিসংঘের ১৩৬ তম সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরবাংলাদেশের প্রথম স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে এস. এ করীম জাতিসংঘে যোগদান করেন ⇨ ১৯৭৪ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘের ২৯ তম অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দেন ⇨ ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর
হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হন ⇨ ১৯৮৬ সালে
বাংলাদেশ MDG-2010 পুরস্কার পায় ⇨ ২০১০ সালে
বাংলাদেশ IMF এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭২ সালের ১৭ আগস্ট
বাংলাদেশ IBRD  এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭২ সালের ১৭ আগস্ট
বাংলাদেশ IDA  এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭২ সালের ১৭ আগস্ট
বাংলাদেশ ILO  এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭২ সালের ২২ জুন
বাংলাদেশ IAEA  এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭২ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর
বাংলাদেশ UNESCO  এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭২ সালের ২৭ অক্টোবর
বাংলাদেশ ITU  এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর
বাংলাদেশ FAO এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭৩ সালের ১২ নভেম্বর
বাংলাদেশ INTERPOL  এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭৬ সালের ১৪ জুন
বাংলাদেশ IFC  এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭৬ সালের ১৮ জুন
বাংলাদেশ WTO  এর সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৯৫ সালের ১ জানুয়ারি
আনোয়ারুল করিম চৌধুরী ও আবদুস সামাদ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হন ⇨ ২০০১ সালের জুন মাসে
বাংলাদেশ প্রথমবার নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ১৯৭৯-১৯৮০ সালে
বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে ⇨ ২০০০-২০০১ সালে

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জাতিসংঘের UNIIMOG মিশনে অংশগ্রহণ করে ⇨ ১৯৮৮ সালে
বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী UNTAG মিশনে অংশগ্রহণ করে ⇨ ১৯৮৯ সালেবাংলাদেশের নারী পুলিশ জাতিসংঘ শান্তি মিশনে অংশগ্রহণ করে ⇨ ২০০০ সালে
সিয়েরা লিওন বাংলা ভাষাকে দ্বিতীয় রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেয় ⇨ ২০০২ সালের ১২ ডিসেম্বর
শান্তিরক্ষী মিশনে সেনাবাহিনীর ১৫ জন সদস্য বেনিনে বিমান দুর্ঘটনায় শহীদ হন ⇨ ২০০৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর
আইভরি কোস্টে দানান সড়কের নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ রোড নামকরণ করা হয় ⇨ ২০০৭ সালে
আইভরি কোস্টে মান নামক একটি  গ্রামের নাম পরিবর্তন করে রূপসী বাংলা নামকরণ করা হয় 
লাইবেরিয়ায় বাংলাদেশ স্কয়ার  নামক শিক্ষামূলক স্থাপনা নির্মাণ করা হয় ⇨ ২০০৮ সালে

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস
UNESCO একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে ⇨ ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর
বিশ্বের ১৮৮ টি দেশে সর্বপ্রথম একসাথে একুশে ফেব্রয়ারি দিবস পালিত হয় ⇨ ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি
বাংলাকে বিশ্বের মাঝে যথাযথভাবে তুলে ধরার জন্য UNESCO কে একুশে পদক প্রদান করা হয় ⇨ ২০০৩ সালে
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে জাতিসংঘ কর্তৃক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের প্রস্তাব পাস হয় ⇨ ২০১০ সালের ২১ অক্টোবর
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির অ্যাশফিল্ড হেরিটেজ পার্কে বিশ্বের প্রথম আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয় ⇨ ২০০৬ সালে

বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান
ষাটগম্বুজ মসজিদ বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় লিপিবদ্ধ হয় ⇨ ১৯৮৫ সালে
সোমপুর বিহার বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় লিপিবদ্ধ হয় 
সুন্দরবন বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় লিপিবদ্ধ হয় ⇨ ১৯৯৭ সালের ৬ ডিসেমৃবর

অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য
UNESCO বাউল গানকে অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে ⇨২০০৫ সালে
UNESCO বাউল গানকে অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য স্বীকৃতি দেয় ⇨ ২০০৮ সালে
UNESCO জামদানী বয়নের অতুলনীয় পদ্ধতিকে  অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য স্বীকৃতি দেয় ⇨ ২০১৩ সালে
UNESCO মঙ্গলশোভাযাত্রাকে অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য স্বীকৃতি দেয় ⇨ ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর
UNESCO শীতল পাটিকে অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য স্বীকৃতি দেয় ⇨ ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর 

ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য
WIPO জামদানিকে GI পণ্য হিসেবে সনদ প্রদান করে ⇨২০১৬ সালের ১৭ নভেম্বর
WIPO ইলিশ মাছকে GI পণ্য হিসেবে সনদ প্রদান করে ⇨ ২০১৭ সালের ২৪ আগস্ট
WIPO ক্ষীরশাপাতিকে GI পণ্য হিসেবে সনদ প্রদান করে ⇨ ২০১৯ সালের ২৭ জানুয়ারি
WIPO মসলিন কাপড়কে GI পণ্য হিসেবে সনদ প্রদান করে ⇨ ২০২০ সালের ২৮ ডিসেম্বর

বিশ্ব ঐতিহ্য দলিল
UNESCO মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ড প্রোগ্রাম চালু করে ⇨ ১৯৯২ সালে
UNESCO ৭ মার্চের ভাষণকে ঐতিহাসিক দলিল হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ⇨ ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর

আইন বিভাগ
জাতীয় সংসদ ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ⇨ ১৯৬১ সালে
যুগোস্লাভিয়ার রাষ্ট্রপতি মার্শাল যোশেফ টিটো জাতীয় সংসদে বক্তৃতা করেন ⇨ ১৯৭৩ সালের ৩১ জানুয়ারি
ভারতের রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি জাতীয় সংসদে বক্তৃতা করেন ⇨ ১৯৭৪ সালের ১৮ জুন
জাতীয় সংসদ ভবনের উদ্বোধন করা হয় ⇨ ১৯৮২ সালের ২৮ জানুয়ারি
বর্তমান জাতীয় ভবন ভবনটি প্রথম সংসদ ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হয় ⇨ ১৯৮২ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি
জাতীয় সংসদ ভবন আগা খান পুরস্কার লাভ করে ⇨ ১৯৮৯ সালে

নির্বাহী বিভাগ
রাষ্ট্রপতির কার্যালয়
রাষ্ট্রপতির বাসভবন 'বঙ্গভবন' তৈরি করা হয় ⇨ ১৯০৫ সালে
বঙ্গভবন নামকরণ করা হয় ⇨ ১৯৭১ সালের ২৩ ডিসেম্বর

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
BRAC প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭২ সালে
BEPZA প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৮০ সালে
চট্টগ্রাম EPZ স্থাপিত হয় ⇨ ১৯৮৩ সালে
ফজলে হাসান আবেদ ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক নাইটহুট উপাধি লাভ করেন ⇨ ২০১০ সালে
জাতীয় ই-তথ্যকোষ উদ্বোধন করা হয় ⇨ ২০১১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি
যশোরকে প্রথম ডিজিটাল জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয় ⇨ ২০১২ সালের ২০ ডিসেম্বর
জাতীয় তথ্য বাতায়ন ওয়েব পোর্টাল উদ্বোধন করা হয় ⇨ ২০১৪ সালের ২৩ জুন
BIDA গঠিত হয় ⇨২০১৬ সালে

বাংলাদেশের প্রশাসন ব্যবস্থা
স্থানীয় প্রশাসন অর্ডিন্যান্স জারি করা হয় ⇨ ১৯৭৬ সালে

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
BPATC প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৮৪ সালে
সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের নাম পরিবর্তন করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় করা হয় ⇨ ২০১১সালের ২৮ এপ্রিল
বিসিএস ইকোনমিক ক্যাডারকে প্রশাসন ক্যাডারের সাথে একীভূত করা হয় ⇨ ২০১৮সালের ১৩ নভেম্বর

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭০ সালে
বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরী লিমিটেড প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৯ সালে
SPARRSO প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৮০ সালে

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অপারেশন ক্লিনহার্ট অভিযান শুরু হয় ⇨ ২০০২ সালের ১৬ অক্টোবর
অপারেশন ক্লিনহার্ট অভিযান সমাপ্ত ঘোষণা করা হয় ⇨ ২০০৩ সালের ৯ জানুয়ারি
শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয় ⇨ ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট
বাংলাদেশে ৬৩ জেলায় জেএমবি সিরিজ বোমা বিস্ফারণ ঘটায় ⇨ ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট
জঙ্গি বাহিনী হলি আর্টিজান রেস্তোরায় হামলায় বিদেশী নাগরিকদের জিম্মি করে ⇨ ২০১৬ সালের ১ জুলাই
অপারেশন থান্ডারবোল্ট অভিযান পরিচালনা করা হয় ⇨ ২০১৬ সালের ২ জুলাই
বাংলাদেশে পুলিশ আইন প্রণীত হয় ⇨ ১৮৬১ সালে
বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে প্রথম নারী সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয় ⇨ ১৯৭৪ সালের ৮ জুন
ঢাকা মহানগরীতে মেট্রোপলিটন পুলিশ প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি
শিল্পাঞ্চল পুলিশ আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে ⇨ ২০১০ সালের ৩১ অক্টোবর
আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন অর্ডিন্যান্স জারি করা হয় ⇨ ১৯৭৯ সালে
Rapid Action Battalion  আইন পাশ হয় ⇨ ২০০৩ সালের ৯ জুলাই
RAB আত্মপ্রকাশ করে ⇨ ২০০৪ সালের ২৬ মার্চ
রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন বাহিনী যাত্রা শুরু করে ⇨১৭৯৫ সালের ২৯ জুন
রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন এর নাম পরিবর্তন করে ফ্রন্টিয়ার গার্ডস নামকরণ করা হয় ⇨ ১৮৬১ সালে
ফ্রন্টিয়ার গার্ডসের নাম পরিবর্তন করে বেঙ্গল মিলিটারি পুলিশ নামকরণ করা হয় ⇨ ১৮৯১ সালে
বেঙ্গল মিলিটারি পুলিশ এর নাম পরিবর্তন করে ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার রাইফেলস নামকরণ করা হয় ⇨ ১৯২০ সালে
ইস্টার্ন ফ্রন্টিয়ার রাইফেলস এর নাম পরিবর্তন করে ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস নামকরণ করা হয় ⇨ ১৯৪৭ সালে
ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ রাইফেলস নামকরণ করা হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ৩ মার্চ
পিলকানায় হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয় ⇨ ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি
বাংলাদেশ রাইফেলস এর নাম পরিবর্তন করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ নামকরণ করা হয় ⇨ ২০১১ সালের ২৩ জানুয়ারি
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ আইন পাশ হয় ⇨ ২০১০ সালের ৮ ডিসেম্বর
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ আইন কার্যকর হয় ⇨ ২০১০ সালের ৩০ ডিসেম্বর
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৯০ সালে
প্রথম মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন প্রণীত হয় ⇨ ১৯৯০ সালে
দ্বিতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন প্রণীত হয় ⇨ ২০১৮ সালে

সুশাসন
বিশ্বব্যাংক কর্তৃক সুশাসনের ধারণা উদ্ভব হয় ⇨ ১৯৮৯ সালে
পলিসি ফর ডায়ালগ প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৯৩ সালে
আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) কার্যক্রম শুরু করে ⇨ ১৯৮৬ সালে
দুর্নীতি দমন কমিশন বিল পাস হয় ⇨ ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি
দুর্নীতি দমন কমিশন গঠন করা হয় ⇨ ২০০৪ সালের ২১ নভেম্বর

স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা
* জন্ম ও মৃত্যুহার আইন কার্যকর হয় ⇨ ২০০৬ সালের ৩ জুলাই
* ঢাকা পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৮৬৪ সালে
* আনন্দ চন্দ্র রায় ঢাকা পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন ⇨ ১৮৮৫ সালে
* ঢাকা মিউনিসিপ্যালিটিকে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনে উন্নীত করা হয় ⇨ ১৯৭৮ সালে
* ঢাকা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন অর্ডিন্যান্স জারি করা হয় ⇨ ১৯৮৩ সালে
* ঢাকা পৌর কর্পোরেশনকে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনে রুপান্তর করা হয় ⇨ ১৯৯০ সালে
* ঢাকা সিটি কর্পোরেশনে প্রথম প্রত্যক্ষ ভোটে মেয়র ও কমিশনার নির্বাচন হয় ⇨ ১৯৯৪ সালের ৩০ জানুয়ারি
* ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে ভাগ করা হয় ⇨ ২০১১ সালের ২৯ নভেম্বর
* চাঁদনীঘাট পানি বিশুদ্ধকরণ প্লান্টের মাধ্যমে ঢাকা শহরে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ শুরু হয় ⇨ ১৮৪৭ সালে
* ঢাকা ওয়াসা সৃষ্টি করা হয় ⇨ ১৯৬৩ সাল
* সমবায় সমিতি আইন চালু হয় ⇨ ২০০১ সালে
* বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৬৯ সালে
* পল্লী উন্নয়ন একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৪ সালে
* CIRDAP প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৯ সালের ৬ জুলাই
* থানা পরিষদ গঠন করা হয় ⇨ ১৯৮২ সালের ৭ নভেম্বর
* থানসমূহকে উপজেলায় উন্নীত করা হয় ⇨ ১৯৮৩ সালে
* প্রথম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৮৫ সালে
* উপজেলা বাতিল বিল পাস হয় ⇨ ১৯৬২ সালের ২৬ জানুয়ারি
*উপজেলা পরিষদ (রহিতকরণ) আইন পুনঃপ্রচলন ও সংশোধন বিল পাস হয় ⇨ ২০০৯ সালের ৬ এপ্রিল
* ইউনিয়ন পরিষদে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনের বিধান করা হয় ⇨ ১৯৯৭ সালে

বিচার বিভাগ
* খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি জেলায় জেলা ও দায়রা জজ আদালত চালু করা হয় ⇨  ২০০৮ সালের ১ জুলাই
* পারিবারিক আদালত অর্ডিন্যান্স জারি করা হয় ⇨ ১৯৮৫ সালে
* দেউলিয়া আইন পাস হয় ⇨ ১৯৯৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর
* নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের জন্য মামলা দায়ের করা হয় ⇨ ১৯৯৫ সালে
* নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের আদেশ জারি করা হয় ⇨ ১৯৯৭ সালে
* নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক হয় ⇨ ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর
* বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশন গঠিত হয় ⇨ ২০০৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি
* জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠিত হয় ⇨ ২০০৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর
* বাংলাদেশ বার কাউন্সিল গঠিত হয় ⇨ ১৯৭২ সালে
* প্রথম ভারতীয় আইন কমিশন গঠিত হয় ⇨ ১৮৩৪ সালে
* ফৌজদারী কার্যবিধি গঠিত হয় ⇨ ১৮৯৮ সালে
* আইন শৃঙ্খলাকারী দ্রুত বিচার আইন প্রণীত হয় ⇨ ২০০২ সালের ৯ এপ্রিল
* দ্রত বিচার ট্রাইবুনাল আইন প্রণীত হয় ⇨ ২০০২ সালের ২৪ অক্টোবর
জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের পদ সৃষ্টি হয় ⇨ ২০০৭ সালে
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন প্রণীত হয় ⇨ ১৮৭৭ সালে
অস্ত্র আইন প্রণীত হয় ⇨ ১৮৭৮ সালে
সাক্ষ্য আইন প্রণীত হয় ⇨ ১৮৭২ সালে
দেওয়ানি কার্যবিধি আইন প্রণীত হয় ⇨ ১৯০৮ সালে
তামাদি আইন প্রণীত হয় ⇨ ১৯০৮ সালে
মুসলিম পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ জারি হয় ⇨ ১৯৬১ সালে
বিশেষ ক্ষমতা আইন প্রণীত হয় ⇨ ১৯৭৪ সালে

বাংলাদেশের অর্থনীতি
* বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি হয় ⇨ ১৯৭৪ সালে
* কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচী চালু হয় ⇨ ১৯৭৪ সালে
* বাংলাদেশে মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু হয় ⇨ ১৯৯১ সালে
*  বাংলাদেশে বয়স্ক ভাতা কর্মসূচী চালু ⇨ ১৯৯৮ সালের ৩১ মে
* একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প চালু হয় ⇨ ১৯৯৮ সালে
* বাংলাদেশ সিরডাপ পুরস্কার লাভ করে ⇨ ২০১৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর
* বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে নিম্ন মধ্য আয়ের দেশের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে ⇨ ২০১৫ সালের ১ জুলাই

অর্থমন্ত্রণালয়
* বাংলাদেশে প্রথম বাজেট ঘোষণা করা হয় ⇨ ১৯৭২ সালে
* ICB (Investment Corporation of Bangladesh)প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৬ সালের ১ অক্টোবর
* SPCBL (The Security Printing Corporation (Bangladesh) Ltd.) প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৮৮ সালে
* জাতীয় রাজস্ব বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭২ সালে
* বাংলাদেশে মূল্য সংযোজন কর চালু হয় ⇨ ১৯৯১ সালের ১ জুলাই
* জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ই-পেমেন্ট চালু করে ⇨ ২০১২ সালের ২৬ মে
* বীমা আইন প্রণীত হয় ⇨ ২০১০ সালে
* বাংলাদেশ বীমা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭৩ সালে
* PKSF প্রাইম কর্মসূচী চালু করে ⇨ ২০০৬ সালে
* SDF প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ২০০০ সালে

পুঁজিবাজার
পূর্ব পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশন লি. প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৫৪ সালে
পূর্ব পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশন লি.  এর লেনদেন শুরু হয় ⇨ ১৯৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর
পূর্ব পাকিস্তান স্টক এক্সচেঞ্জ এর নাম পরিবর্তন করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লি. নামকরণ করা হয় ⇨ ১৯৬৪ সালে
স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম DSE তে লেনদেন শুরু হয় ⇨ ১৯৭৬ সালে
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৯৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লেনদেন শুরু হয় ⇨ ১৯৯৫ সালের ১০ অক্টোবর
সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ অধ্যাদেশ প্রণীত হয় ⇨ ১৯৬৯ সালে
কোম্পানী আইন প্রণীত হয় ⇨ ১৯৯৪ সালে
সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন প্রণীত হয় ⇨ ১৯৯৩ সালে
সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৯৩ সালের ৮ জুন
সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এর নাম পরিবর্তন করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন নামকরণ করা হয় ⇨ ২০১২ সালে
কেন্দ্রীয় ডিপোজেটরী সিস্টেম চালু করা হয় ⇨ ২০০৪ সালের ২৪ জানুয়ারি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে  OTC মার্কেট চালু হয় ⇨ ২০০৪ সালে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে  OTC মার্কেট চালু হয় ⇨ ২০০৯ সালে

বাংলাদেশ ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংক অধ্যাদেশ প্রণীত হয় ⇨ ১৯৭২ সালে
বাংলাদেশের মুদ্রার নাম টাকা ও সংকেত (৳) নির্ধারণ করা হয়
বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয় ⇨ ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর
বাংলাদেশের নিজস্ব মুদ্রা চালু হয় ⇨ ১৯৭২ সালের ৪ মার্চ
বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ৫, ১০, ২৫ এবং ৫০ পয়সার মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা প্রবর্তিত হয় ⇨ ১৯৭৩ সালে
কারেন্সি মিউজিয়াম স্থাপিত হয় ⇨ ২০০৯ সালে
টাকা জাদুঘর স্থাপিত হয় ⇨ ২০১৩ সালে
২০০ টাকার নোট বাজারে আসে ⇨ ২০২০ সালের ১৮ মার্চ
১০০০ টাকার নোট বাজারে আসে ⇨ ২০০৮ সালের ২৭ অক্টোবর
টাকাকে রূপান্তরযোগ্য ঘোষণা করা হয় ⇨ ১৯৯৪ সালের ২৪ মার্চ
টাকার বিনিময় হারকে Floating Exchange Rate হিসেবে ঘোষণা করা হয় ⇨ ২০০৩ সালের ৩১ মে
প্রথম মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন প্রণীত হয় ⇨ ২০০২ সালে
সর্বশেষ মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন প্রণীত হয় ⇨ ২০১২ সালে

তফসিলি ব্যাংক
ব্যাংক কোম্পানি আইন প্রণীত হয় ⇨  
বেসিক ব্যাংক তাদের কার্যক্রম শুরু করে
রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক তাদের কার্যক্রম শুরু করে
দি সিটি ব্যাংক বাংলাদেশে প্রথম American Express®  Cards  ইস্যু করে
ডাচ বাংলা ব্যাংক বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করে
বাসেল ১ বাস্তবায়ন শুরু হয়
বাসেল ২ বাস্তবায়ন শুরু হয়
বাসেল ৩ বাস্তবায়ন শুরু হয়

অ-তালিকাভুক্ত ব্যাংক
জুবিলী ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকে রূপান্তরিত হয়
ড. মুহম্মদ ইউনুস পল্লী উন্নয়ন ব্যাংকিং চালু করে
গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়
ড. মুহম্মদ ইউনুস ও গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার পান

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভোক্তা অধিকর সংরক্ষণ আইন প্রণীত হয়

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশ শ্রম আইন প্রণীত হয়
বাংলাদেশ শ্রম আইন সংশোধিত হয়

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়

বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়

পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হয়

শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন

পদ্মা সেতুর ৩৭ ও ৩৮ নম্বর খুটির ওপর প্রথম স্প্যান বসানো হয়

শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু সেতু উদ্বোধন করেন

বঙ্গবন্ধু সেতুর উপর দিয়ে ঢাকা-রাজশাহী রেল রেল চলাচল শুরু হয়

দেশের প্রথম মহাখালী ফ্লাইওভারের উদ্বোধন করা হয়


নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়

চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর প্রতিষ্ঠিত হয়

চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর এর কার্যক্রম শুরু হয় হয়

চালনা বন্দর এর কার্যক্রম শুরু হয়

চালনা বন্দর এর নাম পরিবর্তন করে মংলা বন্দর নামকরণ করা হয়

পায়রা সমুন্দ বন্দর যাত্রা শুরু করে


রেলপথ মন্ত্রণালয়

রেলপথ মন্ত্রণালয় গঠন করা হয়

উপমহাদেশে প্রথম রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়

হাওড়া থেকে হুগলি পর্যন্ত ৩৮ কিমি রেললাইনের উদ্বোধন করা হয়

বাংলাদেশে প্রথম রেললাইন বসানো হয়

দেশে প্রথম দ্রুতগতি সম্পন্ন DEMU ট্রেন চালু করা হয়

হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নির্মাণ কাজ শুরু হয়

হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নির্মাণ কাজ শেষ হয়

হার্ডিঞ্জ ব্রিজের উদ্বোধন করা হয়

স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় প্রথম অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার ডিপো উদ্বোধন করা হয়

বাংলাদেশে প্রথম আন্তঃনগর ট্রেন সার্ভিস চালু হয়


বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়

জাতীয় বিমান সংস্থা এয়ার বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে

বাংলাদেশ বিমানকে পাবলিক লি. কোম্পানীতে রূপান্তরিত করা হয়

ঢাকা-লন্ডন-ঢাকা আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল শুরু হয়

প্রথম বেসরকারি এয়ারলাইন্স অ্যারো বেঙ্গল কে ফ্লাইট চালানোর অনুমতি দেয়া হয়

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মর্যাদা লাভ করে

ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মর্যাদা লাভ করে

হযরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু হয়

দেশের প্রথম পাচঁ তারকা হোটেল "হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল" যারা শুরু করে



ভাষা আন্দোলন
























১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক নির্বাচন






১৯৫৪ সাল থেকে ১৯৬৫ সাল














ছয় দফা কর্মসূচি






আগরতলা ষরযন্ত্র মামলা




৬৯ এর গণ অভ্যুত্থান












১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচন




মুক্তিযুদ্ধ


















বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান













বাঙ্গালীর সংস্কৃতি ও শিল্পকলা

বঙ্গাব্দ

প্রচলিত বাংলা সন শুরু হয়⇨ ১৫৫৬ সাল থেকে

সম্রাট আকবর বাংলা সৌর বর্ষপঞ্জির প্রবর্তন করেন⇨, ৯৯২ হিজরি বা ১৫৮৪ সাল

বাংলা একাডেমি কর্তৃক বাংলা সন সংস্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়⇨ ১৯৬৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি

কমিটিতি গঠন করা হয়⇨ ২০১৫ সাল

ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের সূচনা হয়⇨ ১৯৬৫ সাল বা ১৩৭২ বঙ্গাব্দ


ব্যান্ড সঙ্গীত

পপ সম্রাট আজম খান ১৯৭২ সালে উচ্চারণ নামক ব্যানড দিয়ে তাঁর যাত্রা শুরু করেন।

বারীণ মজুমদার ১৯৬৩ সাল ঢাকার কাকরাইলে দেশের প্রথম সঙ্গীত মহাবিদ্যালয় "কলেজ অব মিউজিক" প্রতিষ্ঠা করেন।


লোক সঙ্গীত

লালন ফকির ১৭৭২ সালে ঝিনাইদহ জেলার হরিশপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন

লালন ফকির ১৮৯০ সালের ১৭ অক্টোবর কুষ্টিয়ায় নিজ আখড়ায় মৃত্যুবরণ করেন

২০০৪ সালে বিবিসি জরিপকৃত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ২০ জন বাঙালির মধ্যে লালন সাহের অবস্থান ছিল ১২ তম

দেওয়ান হাসন রাজা ১৮৫৪ সালে সুনামগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন

বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম ১৯১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন

শাহ আব্দুল করিম ২০০৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন

সঙ্গীত শিল্পী আব্বাসউদ্দিন আহমেদ ১৯০১ সালে জন্মগ্রহণ করেন


নাট্যশিল্প

বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশন ১৯৮০ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়

২০০৫ সালের ২৬ আগস্ট জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তমঞ্চ এর নতুন নামকরণ করা হয়⇨ সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চ

২০০৫ সালের ২৬ আগস্ট বেইলি রোডের নামকরণ করা হয়⇨ নাটক সরণি


চারু ও কারু শিল্প

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ ১৯৪৮ সালে গভর্নমেন্ট আর্ট ইনস্টিটিউট নামে যাত্রা শুরু করে

১৯৫৬ সালে গভর্নমেন্ট আর্ট ইনস্টিটিউটকে মাযহারুল ইসলামের শাহবাগস্থ ভবনে স্থানান্তরিত করা হয়

১৯৬৩ সালে গভর্নমেন্ট আর্ট ইনস্টিটিউটকে প্রথম শ্রেণির কলেজে উন্নীত করে বাংলাদেশ চারু ও কারুকলা মহাবিদ্যালয় নামকরণ করা হয়

১৯৮৩ সালে চারুকলা ইনস্টিটিউট নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাঠামোর আওতাভুক্ত করা হয়

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট ১৯০৪ সালে শিল্পী শশিভূষণ পালের উদ্যোগে খুলনায় "মহেশ্বর পাশা স্কুল অব আর্ট" নানে যাত্রা শুরু করে

মহেশ্বর পাশা আর্ট অব স্কুল টি ২০০৯ সালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট এর মর্যাদা লাভ করে


চিত্রকলা

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন ১৯১৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর তৎকালীন ময়মনসিংহ জেলার কিশোরগঞ্জ মহকুমার কেন্দুকায় জন্মগ্রহণ করেন

১৯৪৩ সালের ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ  অবলম্বনে ম্যাডোনা-৪৩ অঙ্কন করেন

ভোলা জেলার চর মনপুরায় ১৯৭০ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব প্রত্যক্ষ করার পর ১৯৭৪ সালে মনপুরা-৭০ চিত্রকর্মটি অঙ্কন করেন

১৯৭৫ সালে সরকারি উদ্যোগে ময়মনসিংহ শহরে স্থাপিত হয় শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা

কামরুল হাসান ১৯৭২ সালে তৎকালীন সরকারের অনুরোধে শিবনারায়ণ দাশ কর্তৃক ডিজাইনকৃত বাংলাদেশের পতাকার বর্তমান রূপ দেন।

কামরুল হাসান ১৯৮৮ সালে স্বৈরশাসক এরশাদকে ব্যঙ্গ করে দেশ আজ বিশ্ব বেহায়ার খপ্পরে পোস্টারটির স্কেচ আঁকেন

শেখ মোহাম্মদ সুলতান ১৯২৩ সালের ১০ আগস্ট নড়াইলের মাছিমদিয়ায় এক দরিদ্র কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন

মোহাম্মদ কিবরিয়া ২০০৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর ইমেরিটাস পদে নিযুক্ত হন


ভাস্কর্য

হামিদুজ্জামান খানের "পাখি পরিবার" ভাস্কর্যটি ১৯৮১ সালে বঙ্গভবনে স্থান পায়।

হামিদুজ্জামান খানের "স্টেপস" ভাস্কর্যটি ১৯৮৮ সালে সিউল অলিম্পিকে স্থান পায়।

হামিদুজ্জামান খানের "সংশপ্তক" ভাস্কর্যটি ১৯৯০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থান পায়।

হামিদুজ্জামান খানের "সংশপ্তক" ভাস্কর্যটি ২০০৩ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় ভাস্কর্য উদ্যানে স্থান পায়।

২০০৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে মৃনাল হক কর্তৃক নির্মিত ভাস্কর্য⇨ গোল্ডেন জুবিলী টাওয়ার

২০০৮ সালের ১৯ জানুয়ারি ঢাকা মহানগরীর ৪০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ'র হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালের সামনে মৃণাল হক কর্তৃক নির্মিত ভাস্কর্য⇨ রাজসিক বিহার


সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়

একশে পদক পুরস্কার প্রথঙ চালু করা হয়⇨ ১৯৭৬ সালে

বাংলাদেশ কপিরাইট আইন প্রণীত হয়⇨ ২০০ সালে

ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে অবস্থিত বর্ধমান হাউসে ১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৫৬ সালে ড. মুহম্মদ এনামুল হক বাংলা একাডেমির প্রথম পরিচালকের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন

স্বাধীনতা যুদ্ধের পর ১৯৭২ সালে বাংলা একাডেমির প্রধান নির্বাহী হিসেবে মহাপরিচালকের পদ সৃষ্টি করা হয় এবং অধ্যাপক মাযহারুল ইসলাম প্রথম মহাপরিচালক নিযুক্ত হন

বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রবর্তন করা হয়⇨ ১৯৬০ সালে

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়⇨ ১৯৭৪ সালে

শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে প্রথম জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনীর যাত্রা শুরু হয়⇨ ১৯৭৫ সালে

ঢাকা জাদুঘর এর উদ্বোধন করা হয়⇨ ১৯১৩ সালে

ঢাকা জাদুঘরকে জাতীয় জাদুঘরের মর্যাদা দেওয়া হয়⇨ ১৯৮৩ সালের ১৭ নভেম্বর

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের উদ্যোগে ১৯৭৫ সালে লোক ও কারুশিল্প জাদুঘর  প্রতিষ্ঠিত হয়।

জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়⇨ ১৯৬৫ সালে

জাতিতাত্ত্বিক জাদুঘরের উদ্বোধন ও সাধারণ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়⇨ ১৯৭৪ সালে

ঢাকার ধানমনৃডিস্থ কবিভবনে নজরুল ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়⇨ ১৯৮৫ সালে


বেসরকারি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান

বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি

১৭৮৪ সালের ১৫ জানুয়ারি স্যার উইলিয়াম জোন্স কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামে এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন।

ভারত বিভাগের পর ১৯৫২ সালের ৩ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় পাকিস্তান এশিয়াটিক সোসাইটি

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে পাকিস্তান এশিয়াটিক সোসাইটির নামকরণ করা হয়⇨ বাংলাদেশ এচিয়াটিক সোসাইটি

 বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি ২০০৩ সালে বাংলাপিডিয়া নামে দশখন্ডের একটি এনসাইক্লোপিডিয়া বের করে


বুলবুল ললিতকলা একাডেমি

দেশীয় সংস্কৃতির লালন ও বিকাশের লক্ষ্যে ১৯৫৫ সালে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয় বুলবুল ললিতকলা একাডেমি (Bulbul Academy of Fine Arts-BAFA)


বাংলাদেশ উদীচী শিল্পগোষ্ঠী

১৯৬৮ সালে বিপ্লবী কথাশিল্পী সত্যেন সেন উদীচী গঠন করেন


বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র

আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের উদ্যোগে ১৯৭৮ সালে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়


বেঙ্গল ফাউন্ডেশন

১৯৯০ সালে আবুল খায়ের লিটু বেঙ্গল ফাউন্ডেশন নামে একটি ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেন

বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ২০০০ সালে ঢাকার ধানমন্ডিতে বেঙ্গল গ্যালারি অব ফাইন আর্টস বা বেঙ্গল শিল্পালয় প্রতিষ্ঠা করে

বেঙ্গল ফাউন্ডেশন ২০১২ সাল থেকে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত উৎসবের আয়োজন করে থাকে


ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়

বিশ্ব ইজতেমা

বাংকাদেশে প্রথম বিশ্ব ইজতেমা শুরু হয়⇨ ১৯৪৬ সালে ঢাকার কাকরাইলে

পরবর্তীতে ১৯৬৭ সাল হতে টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে বিশ্ব ইজতেনা অনুষ্ঠিত হয়



 বাংলাদেশের প্রত্নস্থল

উয়ারী বটেশ্বর

১৯৩০ এর দশকে স্থানীয় স্কুল শিক্ষক জনাব মোহাম্মদ হানিফ পঠান প্থম উয়ারী বটেশ্বরে সুধী সমাজের নজরে আনেন

২০০০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ববিবাগের উদ্যোগে উয়ারী বটেশ্বর এর প্রথম খনন কাজ শুরু হয়

উয়ারী বটেশ্বরকে খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতকের (৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) বলে ধারণা করা হয়


পুন্ড্রনগর (মহাস্থানগর)

পুণ্ড্রনগরে পরশুরামের সহিত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী (রহঃ)  এর  মধ্যে সংঘটিত যুদ্ধের সময়কাল ⇨ ১২০৫-১২২০ খ্রিস্টাব্দ

১৮০৮ সালে ফ্রান্সিস বুকানন হ্যামিলটন সর্বপ্রথম পুণ্ড্রনগর আবিষ্কার করেন

১৮৭৯ সালে আলেকজান্ডার কানিংহাম মহাস্থানগড়কে প্রাচীন পুন্ড্রবর্ধনের ধ্বংসাবশেষ হিসেবে চিন্হিত করেন।

২০১৬ সালে মহাস্থানগড়কে সার্ক সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করা হয়


সোনারগাঁও



হোসেনি দালান

১৬৪২ সালে বা ১০৫২ হিজরিতে সৈয়দ মীর মুরাদ হোসেনি দালান নির্মাণ করেন


সোনাকান্দা দূর্গ

সতের শতকে (১৬৫০ সালের দিকে)  বাংলার সুবাদার মীর জুমলা সোনাকান্দা দূর্গ নির্মাণ করেন


বড় কাটরা

মুগল সুবাদার শাহ সুজার নির্দেশে আবুল কাসেম ১৬৪৪ সালে (বাংলাপিডিয়া) মতান্তরে ১৬৪৫ সালে (প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর) বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে বড় কাটরা ইমারতটি নির্মাণ করেন


ছোট কাটরা

ঢাকার চকবাজারে শায়েস্তা খাঁ ১৬৬৪ সালে ছোট কাটরার নির্মাণ কাজ শুরু করে এবং ১৬৭১ সালে এর নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়


লালবাগ কেল্লা

সমৃরাট আওরঙ্গজেবের শাসনামলে তাঁর তৃতীয় পুত্র শাহজাদা মোহাম্মদ আযম শাহ১৬৭৮ সালে লালবাগ কেল্লার নির্মাণ কাজ শুরু করেন

সুবেদার শায়েস্তা খাঁর আমলে এর নির্মাণ কাজ অব্যাহত থাকে

শায়েস্তা খার কন্যা পরী বিবির মৃত্যুর পর ১৬৮৪ সালে লালবাগ কেল্লার নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়


লাল কেল্লা

সপ্তদশ শতাব্দীতে মুঘল সম্রাট শাহজাহান ভারতের দিল্লিতে লাল কেল্লা নির্মাণ করেন

১৮৫৭ সাল পর্যন্ত লালকেল্লা মুঘল সাম্রাজ্যের রাজধানী ছিল।


রাজা সীতারাম রায়ের প্রাসাদ দুর্গ

মুর্শিদাবাদের নবাবের একজন আমলা সীতারাম রায় সপ্তদশ-অষ্টাদশ শতাব্দীতে মাগুরা সদর উপজেলায় মধুমতী নদীর তীরে নির্মাণ করেন


রামসাগর

পলাশী যুদ্ধের প্রাক্কালে ১৭৫০-১৭৫৫  সালের মধ্যে রাজা রামনাথ দিনাজপুর জেলার তেজপুর গ্রামে রামসাগর দীঘিটি নির্মাণ করেন


Comments